জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: আজ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস। দৈনন্দিন জীবনে সাক্ষরতার প্রয়োজনীয়তাকে তুলে ধরার জন্যই বিশ্ব জুড়ে এমন একটি দিন পালিত হয়। ১৯৬৬ সালে ২৬ অক্টোবর ইউনেসকো এমন একটি দিন পালনের কথা প্রথম ঘোষণা করে। তবে, পরের বছর থেকেই, ১৯৬৭ সাল থেকেই নির্দিষ্ট দিনে বিশ্ব সাক্ষরতা দিবস পালিত হতে শুরু হয়। বিশ্বব্যাপী ব্যক্তি, সম্প্রদায় বা গোষ্ঠী এবং সমাজস্তরে সাক্ষরতার গুরুত্ব তুলে ধরতে এই দিনটি পালন করা হয়। এবছর ২০২২ সালে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসের থিম হল-- Transforming Literacy Learning Spaces।  ইউনেসকো একটি তথ্য দিয়েছে, বিশ্বে প্রায় ৭৭ কোটি মানুষ আজও সাক্ষর হননি। করোনা অতিমারী নিরক্ষরতার হার আরও বাড়িয়ে দিয়ে্ছে। করোনার পরে অন্তত প্রায় আড়াই কোটি মানুষের পড়াশোনা ব্যাহত হয়েছে। এর মধ্যে প্রায়  ১ কোটির বেশি শিশুকন্যা ও মহিলা যাঁরা সাক্ষরতার আলোর বাইরে পড়ে রয়েছেন। এই বাধাটাও বিশ্বের সমাজের কাছে একটা বড় উদ্বেগ। সভ্যতাকে যথাযথ এগিয়ে নিয়ে যেতে গেলে এই বাধা মানুষকে টপকাতেই হবে, আর আজকের মতো দিনগুলি সেই বাধা টপকানোর প্রতিজ্ঞা গ্রহণের দিন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: Mohenjo Daro: পাকিস্তানের ভয়াবহ বন্যায় কি শেষ পর্যন্ত ধ্বংস হয়ে যাবে মহেঞ্জো-দারো?


আগেই লেখা হয়েছে, এবছরের আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসের থিম-- Transforming Literacy Learning Spaces। খুবই ব্যাপক একটা ভাবনা। শেখার জন্য পরিসর তৈরি করা এবং সেই পরিসরে সমাজের পিছিয়ে-থাকা বা পিছিয়ে-পড়া অংশকে টেনে আনা। শিক্ষা মানুষকে চিন্তা করার শক্তি দেয়, অর্থনৈতিক ভাবে সক্ষম করে, সামাজিক স্বীকৃতি দেয়, সমস্ত সংস্কার থেকে বের করে এনে মনের গঠন অনেক নমনীয় করে। শিক্ষা সব মিলিয়ে মানুষকে অনেক উন্নত করে, 'এমপাওয়ার্ড' করে। 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, ককাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)