ওয়েব ডেস্ক: পৃথিবী থেকে আইসিসের অভিশাপ কি মুছতে চলেছে? জঙ্গিগোষ্ঠীর সবচেয়ে শক্তিশালী ঘাঁটি মসুলে এবার আঘাত হানল ইরাকি সেনা। আবু বকর আল বাগদাদির হাত ধরে এই মসুল থেকেই আইসিসের উত্থান। পরে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বিরোধী বিদ্রোহে যুক্ত হয় তারা। ইরাক ও সিরিয়ার বিস্তীর্ণ অংশকে দখল করে দুহাজার চোদ্দ সালে ধর্মরাজ্য বা খিলাফত তৈরির ঘোষণা করে আইসিস। খিলাফতের স্বপ্নে আইসিসে যোগ দেয় ইউরোপের হাজার হাজার তরুণ।


আরও পড়ুন- ভারত আক্রমণে পাকিস্তান সেনার নতুন ছক!


গত দুবছরে দখল করা এলাকার মানুষের ওপর নির্মম অত্যাচার চালিয়েছে আইসিস। তবে এই বছরের গোড়া থেকেই পরিস্থিতি বদলায়। সিরিয়ার দাবিক এলাকা ইতিমধ্যেই হাতছাড়া হয়েছে আইসিসের। আইসিসের প্রচারপত্রে দাবিকের যুদ্ধকে বারবার চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের যুদ্ধ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। তাই দাবিকে সিরিয়ার বিদ্রোহীদের কাছে আইসিসের হার তাদের মনোবল চুরমার করে দেবে বলেই মনে করছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। মসুলেও আইসিস কোণঠাসা। এই সময় চরম আঘাত হেনে আইসিসেস সাম্রাজ্য একেবারে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিতে চাইছে ইরাকি সেনা।


আরও পড়ুন- 'মুক্ত' সাংবাদিক, পিছু হঠল পাকিস্তান