শর্ট স্কার্ট পরে বাসে ওঠায় যুবতীর মুখে লাথি, বেধড়ক মার
গাড়ি না আসায় সেদিন ২৩ বছরের মেয়েটা বাসে উঠেছিল। বাসে ওঠার পর বসার জায়গা না পাওয়ায় দাঁড়িয়ে ছিল। এরপরই ঘটল কাণ্ডটা। একটা লোক এসে ওকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিল। তারপরই ওর মুখে সজোরে লাথি। বাকিটা ওর মনে নেই। এমনই ঘটনা ঘটল তুর্কির এক বাসে।
ওয়েব ডেস্ক: গাড়ি না আসায় সেদিন ২৩ বছরের মেয়েটা বাসে উঠেছিল। বাসে ওঠার পর বসার জায়গা না পাওয়ায় দাঁড়িয়ে ছিল। এরপরই ঘটল কাণ্ডটা। একটা লোক এসে ওকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিল। তারপরই ওর মুখে সজোরে লাথি। বাকিটা ওর মনে নেই। এমনই ঘটনা ঘটল তুর্কির এক বাসে। ২৩ বছরের আইসগুল তেরজি নামের এক যুবতীকে মুখে লাথি মারার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় ৩৫ বছরের এক ব্যক্তি। কিন্তু গ্রেফতারের পরে পুলিসের কাছে সেই ব্যক্তির বক্তব্য, আমি যা করেছি জাতির স্বার্থে। মেয়েদের অধিকার নেই শর্টস পরার। ওটা জাতির অপমান। তেরজি পেশায় নার্স। ৩৫ বছরের শক্তিশালী (শারীরিক) ব্যক্তির লাথির আঘাতে ও এখন ভর্তি হাসপাতালে, ওর মুখে অসংখ্যা চোটের দাগ।
আরও পড়ুন- পর্নসাইট নিষিদ্ধ করে ঠিক এটাই বলল রাশিয়া সরকার
সেদিন বাসে লাগানো সিসিটিভিতে ধরা পড়ে যায় যুবতীকে লাথি মারার ভিডিও। দেখা যায় লাথি মারার পর জোরে চেঁচিয়ে সেই ব্যক্তি বলছেন, যে সব মেয়েরা শর্টস পরে তাদের মরাই ভাল। পুলিসের কাছে সে বলে, ওমন খারাপ পোশাক দেখে ওর রাগ হয়, তারপরেই সে মারে।