নিজস্ব প্রতিবেদন— কবিতা কুমারী। ১৩ বছর বয়সী বাচ্চা মেয়ে। ধর্ষণের পর ওকে ইসলামে ধর্মান্তকরণ করা হল। আপনারা মানুষ হলে আমাকে একটা কথা বলুন! আজ যদি আপনার মেয়ে বা বোন যদি ওর বয়সী হত! আর তাকেও এভাবে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের পর ধর্মান্তকরণ করা হত! এই মেয়েটির পরিবারের মতো আপনিও যদি অসহায় হতেন! আপনারা কি এর পরও চুপ করে থাকবেন? নাকি ন্যায়বিচারের জন্য লড়বেন! ঠিক এই কথাগুলোই লিখেছিলেন রাহাত অস্টিন। তিনি পাকিস্তানের মানবাধিকার কর্মী। আর তাঁর পোস্ট করা একটি ভিডিয়ো ঘিরে এখন আন্তর্জাতিক মহলেও তোলপাড়। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান যতই বলুন, তাঁর দেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা বহাল তবিয়তে রয়েছেন! বাস্তব কিন্তু একেবারেই তাঁর কথার সঙ্গে মিলছে না। আর এই ভিডিয়ো তারই জলজ্যান্ত প্রমাণ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন— করোনার মাঝে নতুন বিপদ! পাকিস্তানের লাখ লাখ পঙ্গপাল ঢুকেছে ভারতে



ভারতে মুসলিমদের নিরাপত্তা নেই। এদেশে মুসলিমদের প্রতি অন্যায়—অবিচার করা হয়। মাঝেমধ্যেই এমন হাওয়া তোলেন ইমরান খান। অথচ পাকিস্তানে হিন্দুদের উপর দিনের পর দিন চলা অত্যাচারের ছবি তাঁর চোখ এড়িয়ে যায়! কয়েকদিন আগেই পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশের ঘোটকি এলাকা থেকে হঠাত্ উধাও হয়ে যায় কবিতা কুমারী। এর পরই মিঁয়া মিঠু নামে কোনও এক মৌলবির কাছে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। ধর্ষণ করা হয় ছোট্ট মেয়েটিকে। তার পর জোর করে তাঁরে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তকরণ করা হয়। এই প্রথম নয়। পাকিস্তানে নাবালিকাকে ধর্ষণ করে ধর্মান্তকরণের ঘটনা যেন জলভাত হয়ে দাঁড়িয়েছে।


অনেক সময় লালসার শিকার হয় সেখানকার মুসলিম ধর্মাবলম্বী নাবালিকারাও। এর আগে পাকিস্তানের এক সাংবাদিক একটি প্রতিবেদনে জানিয়েছিলেন, আহমাদিয়ার নাবালিকাদের তালিকাভুক্ত করে না পাকিস্তানের National Commission of Minorities (NCM).