নিজস্ব প্রতিবেদন: মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের ওপরে অত্যাচারের কথা শোনালেন সেদেশের এক সংখ্যালঘু সংগঠনের নেত্রী প্রিয়া সাহা। সাক্ষাতের সেই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ হতেই তোলপাড় দেশ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-বালি হত্যা রহস্য: স্ত্রীর খণ্ড-বিখণ্ড দেহ ব্যাগে করে রিকশায় চাপিয়ে গঙ্গায় নিয়ে যায় স্বামী!


মার্কিন প্রেসিডেন্টের কাছে কী অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ইউনিটি কাউন্সিলের সেক্রেটারি প্রিয়া সাহা?  প্রিয়া অভিযোগ করেছেন, ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষ বাংলাদেশ থেকে নিখেঁজ হয়ে গিয়েছেন। দয়া করে আমাদের সাহায্য করুন। আমরা বাংলাদেশেই থাকতে চাই।



প্রিয়া সাহা ট্রাম্পকে আরও জানান, এখনও বাংলাদেশে রয়েছেন ১ কোটি ৮০ লাখ সংখ্যালঘু। এদেশে টিকে থাকতে আমাদের সাহায্য করুন।আমার কোনও ঘর নেই। আমার ঘর জ্বালিয়ে দিয়েছে ওরা। আমার জমিজমা কেড়ে নেওয়া হয়েছে। কোনও বিচার পাইনি।


সব শুনে ট্রাম্প প্রশ্ন করেন, আপনাদের ঘরবাড়ি, জমিজমা কে কেড়ে নিয়েছে? প্রিয়া সাহা বলেন, এসব করেছে মুসলিম মৌলবাদীরা। যে কোনও অপরাধ করার পর রাজনৈতিক আশ্রয় পেয়ে যাচ্ছে এরা।


আরও পড়ুন-একুশের সমাবেশে কর্মী আপ্যায়নে 'ডিম-ভাত'-এ পেট ভরানোর সুবন্দোবস্ত তৃণমূলের


এদিকে, প্রিয়ার ওই মন্তব্যের দায়িত্ন নিতে রাজি নয় তারই সংগঠন। মাইনোরিটি কাউন্সিলের প্রধান রানা রানা দাসগুপ্ত বলেন, প্রিয়ার ওই মন্তব্য তার নিজস্ব। এর ব্যাখ্যা তিনিই দিতে পারবেন। অন্যদিকে দেশের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, দেশের বিরুদ্ধে ওই অভিযোগ একেবার মিথ্যে। উনি কেন এরকম মন্তব্য করলেন তা খতিয়ে দেখা হবে।