নিজস্ব প্রতিবেদন:  একান্ত ঘরোয়া পরিবেশেই চিনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাত্ করলেন নরেন্দ্র মোদী।  নির্দিষ্ট কোনও আলোচ্যসূচি না থাকায় এদিন হয়নি কোনও প্রথাগত আলাপ-আলোচনা। শুক্রবার চিনা সংস্কৃতির ছন্দে নরেন্দ্র মোদীকে অভ্যর্থনা জানান শি জিনপিং।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- চিন সফরে মোদী, কথা হতে পারে ডোকলাম নিয়েও


দু’দিনের চিন সফরে প্রথম দিনে উহানের জাদুঘর ঘুরে দেখলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। হুবেই প্রদেশের ইতিহাস এবং সংস্কৃতির নিদর্শন রয়েছে এই জাদুঘরে। মাও জে দংয়ের স্মৃতিবিজড়িত শহরে একটি হ্রদে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে নৌকাবিহারও করেন তিনি। নরেন্দ্র মোদী জানান, দুই দেশের সভ্যতা গড়ে উঠেছে নদীকে কেন্দ্র করে। সংস্কৃতির দিক থেকেও রয়েছে অনেক মিল।


আরও পড়ুন- আদালতের রায়ে খোয়া গেল খোয়াজা আসিফের সাংসদ পদ


মোদী-জিনপিংয়ের এই সাক্ষাত্ যতই ‘ঘরোয়া’ বলে দাবি করা হোক না কেন, কূটনীতিকরা জানাচ্ছেন, সীমান্ত সমস্যা, বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নতি নিয়ে আলোচনা হয়ে থাকতে পারে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে। ভারতের সামনেই সাধারণ নির্বাচন। এই নির্বাচন প্রাক্কালে নতুন করে ডোকলাম ইস্যুর মতো সীমান্ত সমস্যা চাইছে না সাউথ ব্লক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি আমদানি শুল্কের কবলে বড়সড় ক্ষতির মুখে চিন। ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক চাঙ্গা করে লোকসানের বহর কিছুটা কমাতে পারে তারা। এমনটাই করছেন অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। শুক্রবারের বৈঠকে এই দুই ইস্যু মোদী সুকৌশলে কাজে লাগাতে পারেন বলে মত কূটনৈতিক শিবিরের একাংশ।


আরও পড়ুন- ‘শান্তির যুগ শুরু হল’, মুনের সঙ্গে সাক্ষাতে বললেন কিম