নিজস্ব প্রতিবেদন: এক দশক পর দুই কোরিয়ার শীর্ষবৈঠক ঘিরে যখন কৌতুহলি সব চোখ চেয়ে রয়েছে প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে তখনই বেজিং পৌঁছচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। শুক্রবার চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তিনি। ডোকলাম-সহ বকেয়া সমস্ত বিষয় নিয়ে দুপক্ষের আলোচনা হতে পারে বলে মনে করছে কূটনৈতিক মহল। মোদীর এই সফরে দুই দেশের সম্পর্কে নতুন জোয়ার আসবে বলে আশাবাদী কূটনীতিকরা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- প্রবল বিতর্কেও লাভের মুখ দেখছে ফেসবুক


বৃহস্পতিবারই দু'দিনের চিন সফরে বেজিংয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছেন মোদী। ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক সূত্রের খবর, ডোকলাম ইস্যু-সহ ভারত-চিন সীমান্ত সমস্যা নিয়ে আলোচনা হতে পারে দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে। গত বছর দুই মাস ধরে চলা ডোকলাম বিবাদের অবসান হলেও চাপানোতরের রেশ এখনো কাটেনি। ডোকলামে চিনা সেনার আধিপত্য বজায় থাকায় স্বভাবতই কপালে ভাঁজ পড়েছে সাউথ ব্লকের। এই বৈঠকে মোদীর হাত ধরেই ডোকলাম ইস্যুর রফাসূত্র বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছে কূটনৈতিক শিবির।


আরও পড়ুন- বৌদ্ধ ধর্ম বেঁধেছে দু'দেশকে, মঙ্গোলিয়ায় পৌঁছে বললেন সুষমা


আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে বড়সড় ধাক্কা খাওয়ায় ভারতকেই এখন পাখির চোখ করে এগোতে চাইছে বেজিং। বিশ্বের মোট জিডিপির ১৭.৬ শতাংশ অবদান রয়েছে ভারত-চিনের। ওদিকে জিনপিং-মোদীর বৈঠকে তেমন গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হবে না বলে দাবি করেছেন ভারতের প্রাক্তন বিদেশসচিব এস জয়শঙ্কর। তবে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যিক সম্পর্ক মজবুত করতে উভয়েই আগ্রহী বলে মনে করছেন অনেকে।


আরও পড়ুন- শুক্রবার দুই কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট সাক্ষাতের দিকে তাকিয়ে গোটা বিশ্ব