শুক্রবার দুই কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট সাক্ষাতের দিকে তাকিয়ে গোটা বিশ্ব
২০১১ সালে ক্ষমতার আসার পর ৮৯ টি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন
![শুক্রবার দুই কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট সাক্ষাতের দিকে তাকিয়ে গোটা বিশ্ব শুক্রবার দুই কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট সাক্ষাতের দিকে তাকিয়ে গোটা বিশ্ব](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2018/04/26/118601-korea.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন: এক দশক পর শুক্রবার বৈঠকে বসতে চলেছেন ২ কোরিয়ার রাষ্ট্রপ্রধানরা। কোরিয়ার অসমারিক এলাকা পানমুনজমে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন কিম জং উন। শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৯টা তাঁদের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম প্রতিবেশী দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাত করবেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট। শুধু দুই দেশের নয়, এই বৈঠক নিয়ে তুমুল উন্মাদনা তৈরি হয়েছে গোটা বিশ্বে।
আরও পড়ুন- তৃতীয় ব্যক্তিকে নিয়ে ইমরান-বুশরার জীবনে টানাপোড়েন
আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের দাবি, এই বৈঠকে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা উঠে আসতে পারে। কোরিয় উপদ্বীপে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে আলোচনা করতে পারেন দুই কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট। ১৯৫৩ সালে কোরিয় যুদ্ধ শেষ হলেও দুই কোরিয়ার সম্পর্কে কোনও দিনই উন্নতি হয়নি। এই বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হবে বলে মনে করছেন কূটনীতিকরা। এছাড়া শান্তির রক্ষায় দুই দেশই অগ্রণী ভূমিকা নেবে বলেও জানা যাচ্ছে।
আরও পড়ুন- প্রবল বিতর্কেও আয়ের মুখ দেখছে ফেসবুক
২০১১ সালে ক্ষমতার আসার পর ৮৯ টি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন। যেখানে তাঁর পূর্বসূরী কিম জং ইল (১৯৯৪ - ২০১১) ১৬টি এবং কিম ইল সাং (১৯৮৪ - ১৯৯৪) ১৫টি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছিলেন। প্রসঙ্গত, চিন সফরের পর পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের পথে হাঁটার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কিম জং উন। এমনকী, সে দেশের পরমাণু এবং ক্ষেপণাস্ত্র গবেষণাকেন্দ্রগুলি বন্ধ করে দিয়েছেন বলেও দাবি করেন কিম।
আরও পড়ুন- বৌদ্ধ ধর্ম বেঁধেছে দু'দেশকে, মঙ্গোলিয়ায় পৌঁছে বললেন সুষমা