নিজস্ব প্রতিবেদন: নাসার মহাকাশ গবেষণায় এবার জুড়ল এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত কন্যার নাম। চাঁদ এবং মহাকাশের অদেখা স্থানে মহাকাশ যান পাঠানোর উদ্যোগ নিচ্ছে নাসা। সেই রকেট কোর স্টেজ প্রকল্পে পর্যবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছেন সুভাষিনী আইয়ার। কোয়েম্বাটুরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন সুভাষিনী। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন যে  চাঁদে মানুষ শেষ পা রেখেছে প্রায় ৫০ বছর হয়ে গেল। এবার মানুষকে আবার চাঁদে এবং তারও বাইরে- মঙ্গলে নিয়ে যেতে তৈরি হচ্ছে নাসা। তাঁর মূল কাজ হল কোর স্টেজ তৈরি হয়ে গেলে তা নাসাকে হস্তান্তর করা এবং তারপর নাসার কোনও সাহায্য প্রয়োজন কি না তা পর্যবেক্ষণ করা।


আরও পড়ুন, প্রবল ঠান্ডায় কাবু বাহিনী, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় ৯০ শতাংশ সেনা বদলাল লাল ফৌজ


প্রতিবেদনে এও বলা হয় যে ১৯৯২ সালে কলেজে মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক স্তরে তিনি একমাত্র মহিলা যিনি প্রথম স্থান অধিকার করেছিলেন সেই সময়। চাঁদ ও মঙ্গল ছাড়া শুক্রে মোট ২টি অভিযান চালানো হবে। প্রথম ক্ষেত্রে শুক্রের জলবায়ু, মাটি ইত্যাদি পর্যবেক্ষণ করা হবে। 


নাসার আর্টেমিস লুনার এক্সপ্লোরেশন প্রোগ্রামে নতুন প্রযুক্তি এবং সিস্টেম ব্যবহার করে চাঁদের উপর আরও গবেষণা চালাতে সাহায্য করবেন সুভাষিনী। 


পৃথিবী থেকে মহাকাশ যানের সাহায্যে মহাকাশচারীদের চাঁদের কক্ষপথে পাঠাবে। নাসা চাঁদের জন্য দুটি মিশন স্থির করেছে। দুটি মিশনের নাম রাখা হয়েছে আর্টেমিস ওয়ান এবং আর্টেমিস টু। প্রথম হ’ল SLS এবং ওরিওন মহাকাশযান একসঙ্গে পরীক্ষা। এক্ষেত্রে যানে কোনও মানুষ (crwe) থাকবে না। তারপর আর্টেমিস টু মিশনে SLS এবং অরিওন মহাকাশযান একসঙ্গে পরীক্ষা হবে এবং এক্ষেত্রে মহাকাশচারীরা উপস্থিত থাকবেন।