Nobel Prize 2023: করোনাভাইরাসের টিকা তৈরির নেপথ্য কারিগরদের হাতেই উঠল নোবেল...
Nobel Prize 2023: করোনাভাইরাসের টিকার প্রযুক্তি আবিষ্কার করার কৃতিত্বের জন্যই এ বছর দুই বিজ্ঞানী চিকিৎসায় নোবেল পুরস্কার পেলেন। নোবেলবিজয়ী দুই বিজ্ঞানী হলেন হাঙ্গেরির ক্যাটালিন ক্যারিকো ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ড্রু ওয়েইসম্যান।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: করোনাভাইরাসের টিকার প্রযুক্তি আবিষ্কার করার কৃতিত্বের জন্যই এ বছর দুই বিজ্ঞানী চিকিৎসায় নোবেল পুরস্কার পেলেন। নোবেলবিজয়ী দুই বিজ্ঞানী হলেন হাঙ্গেরির ক্যাটালিন ক্যারিকো ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ড্রু ওয়েইসম্যান। আজ, সোমবার এ পুরস্কারের ঘোষণা করা হল।
আরও পড়ুন: U.S.A: হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন বাইডেন! পড়তে পড়তেও অল্পের জন্য বেঁচে গেল মার্কিন সরকার...
এমআরএনএ করোনার টিকার প্রযুক্তি করোনাভাইরাসের অতিমারি শুরুর আগে পরীক্ষামূলক অবস্থায় ছিল। তবে এ টিকা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের প্রাণ রক্ষা করেছে। এখন ঠিক একই ধরনের এমআরএনএ প্রযুক্তি ক্যানসার-সহ অন্য নানা রোগের টিকা আবিষ্কারের গবেষণার কাজেও লাগানো হচ্ছে। নোবেল পুরস্কার কমিটি বলেছে, এই সময়ে মানবস্বাস্থ্যের উপর সবচেয়ে বড় বিপদের ছায়া ফেলা একটি রোগের সঙ্গে লড়ার অস্ত্র আমাদের হাতে জুগিয়ে দেওয়ার জন্য এই দুই বিজ্ঞানীর অবদান ভোলার নয়।
ক্যারিকো ও ওয়েইসম্যান ১৯৯০ এর দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়ায় প্রথম একত্রে কাজ করতে শুরু করেন। ক্যারিকো ও ওয়েইসম্যান ২০০৫ সালে তাঁদের গবেষণার ফল প্রকাশ করেন। নোবেল কমিটি বলেছে, তাঁদের ওই কাজের মাধ্যমেই তাঁরা করোনার টিকা তৈরির ভিত্তি প্রস্তুত করে দিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: China: এবার সমুদ্রের উপর দিয়ে ছুটছে বুলেট ট্রেন, গতি ঘণ্টায় ৩৫০ কিমি...
করোনার টিকা এমআরএনএ প্রযুক্তিতে তৈরি। কোনও রোগের টিকা তৈরি করা হয় সেই রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার মৃত বা সুপ্ত অংশ দিয়ে। সেই অংশকে শরীরে প্রবেশ করিয়ে কৃত্রিমভাবে রোগ প্রতিরোধক্ষমতাকে কাজে লাগানো হয়। তবে এমআরএনএ প্রযুক্তিতে টিকা তৈরি হয় সম্পূর্ণ অন্য পদ্ধতিতে। এক্ষেত্রে ওই ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার এমআরএনএ-এর প্রতিলিপি তৈরি করে টিকা তৈরি করা হয়।