নিজস্ব প্রতিবেদন: কাশ্মীর থেকে ভারত সরকার ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহারের পর আন্তর্জাতিক মহলে দরবার করেও লাভ হয়নি পাকিস্তানের। চিন ছাড়া ইসলামাবাদের পাশে কেউ নেই। দেশের বাইরে কোণঠাসা পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। ঘরেও তাঁর অবস্থা তথৈবচ। এবার ইমরানকে বিড়ম্বনায় ফেলল তাঁর নির্বাচনী কেন্দ্রের স্কুলগুলিতে নবম শ্রেণির রেজাল্ট। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মুদ্রাস্ফীতি চরমে, অর্থনীতি দফারফা, কাশ্মীর নিয়েও কোণঠাসা পাকিস্তান। এসবের মধ্যেই আবার প্রকাশিত হয়েছে নবম শ্রেণির ফল। পাক প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী কেন্দ্র ইশাখালিতে অত্যন্ত বাজে ফল করেছে সরকারি স্কুলের পড়ুয়ারা। বাঙ্গি খেলের সরকারি হাইস্কুলের ৬২জন পড়ুয়াই ফেল করেছে। টোলা মাঙ্গলির সরকারি স্কুলে ৭৬ জনের মধ্যে ফেল করেছে ৭১জন পড়ুয়া। তাবি সার সরকারি স্কুলে ৮৩ জনের মধ্যে ফেল করেছে ৮০ জন। 
      
পাক সংবাদ মাধ্যম ডনকে এক শিক্ষক জানিয়েছেন, স্কুলগুলিতে হেডমাস্টার নেই। বিজ্ঞানের শিক্ষকেরও অভাব। অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পাশ-ফেল না থাকার প্রভাবও পড়েছে। 



পাক প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনী কেন্দ্রে পড়ুয়াদের এমন অবস্থা দেখে কটাক্ষ করেছেন  নেটিজেনরা। কেউ লিখেছেন, এটা ইমরানের প্রভাবে হয়েছে। কেউ লিখেছেন, এটাই নয়া পাকিস্তানের আসল অবস্থা। কেউ আবার লিখেছেন, ইমরান বাচ্চাদের পড়াচ্ছেন নাকি?   










জি৭ বৈঠকের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বৈঠকে বসবেন। তার আগে মার্কিন প্রশাসন আরও একবার জানিয়ে দিয়েছে, কাশ্মীর থেকে ৩৭০ অনুচ্ছেদ অবলুপ্তি একেবারেই ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।মার্কিন প্রশাসনের শীর্ষ আধিকারিক বলেছেন,'৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। এটা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। তবে নিশ্চিতভাবেই ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ট্রাম্প শান্তি ফেরানোর পদক্ষেপের কথা শুনতে চাইবেন। কাশ্মীরের মানবাধিকার কীভাবে রক্ষা করছেন, তাও জানবেন ট্রাম্প।' শুধুমাত্র ভারত চাইলেই কাশ্মীর নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মধ্যস্থতা করতে পারে বলেও জানান ওই আধিকারিক। কাশ্মীর নিয়ে মধ্যস্থতার প্রস্তাব ইতিমধ্যেই দিয়েছেন ট্রাম্প। তবে ভারত সরকার স্পষ্ট জানিয়েছে, কাশ্মীর দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। তৃতীয়পক্ষের দরকার নেই।


আরও পড়ুন- ভিডিয়ো: আমিরশাহিতে ভারতের রুপে কার্ডের সূচনা করে প্রসাদের লাড্ডু কিনলেন মোদী