নিজস্ব প্রতিবেদন: লাদাখে ভারত-চিন উত্তেজনার মধ্যে সুযোগ ছাড়াতে নারাজ পাকিস্তান।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দুদেশের কুটনৈতিক ও সেনাস্তরে বিষয়টি মিটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চলছে। এর মধ্যেই বিষয়টিতে নাক গলানোর চেষ্টা করলেন পাক বিদেশমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি। তাঁর দাবি, লাইন অব অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল বা এলএসসি যা ভারত ও চিনের সীমানা নির্ধারণ করে সেখানে উত্তেজনার জন্য দায়ি ভারতের সীমান্ত নীতি।


আরও পড়ুন-রাস্তায় সারি সারি পোস্টের 'লাশ'! অন্ধকার ঘনালেই যেন ‘শশ্মানপুরী’ সুন্দরবন


চিনের সংবাদমাধ্যমে কুরেশি বলেন, চিন ভারতের সঙ্গে কোনও সংঘাত চায় না। বরং আলোচানার মাধ্যমে বিষয়টি মিটিয়ে নিতে চায়। প্রসঙ্গত, চিনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে এলএসিতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে। দুদেশের কূটনৈতিক স্তরে যেখানে বলা হচ্ছে, হাতি ও ড্রাগন একসঙ্গে থাকতে পারে তখন কুরেশির ওই মন্তব্য ভারত-পাক সম্পর্কে নতুন করে উত্তেজনা ছড়াল।


উল্লেখ্য, বেশ কিছু দিন ধরেই লাদাখ সহ এলএসি-তে দুদেশের মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে। মে মাসের প্রথম দিকে নাকু লা-য় দুদেশের সেনার মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়ে উত্তেজনা তৈরি হয়। এরপর সেই উত্তেজনা ছড়ায় লাদাখের গালওয়ান নদীর উপত্যকায়। ওই অঞ্চলে সৈন সামাবেশ করছে চিন। এমনটাই খবর সংবাদমাধ্যমে। পাল্টা শক্তি বাড়াচ্ছে ভারতও। পাশপাশি গালওয়ান থেকে ২০০ কিমি দূরে তিব্বতের একটি বিমান ঘাঁটিতে ব্যাপক নির্মাণকাজ শুরু করেছে। সেখানে ফাইটার জেট মোতায়েন করেছে চিন। এতেই উত্তেজনার পারদ চড়েছে।


আরও পড়ুন-'লকডাউন মানব না, দেখি কে কী করে...' মমতাকে চ্যালেঞ্জ দিলীপের


এনিয়ে মঙ্গলবার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল ও চিফ অব আর্মি স্টাফ বিপিন রাওয়াতের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। তার মধ্যেই বিষয়টিতে হাওয়া দেওয়ার চেষ্টা শুরু করল পাকিস্তান।