ওয়েব ডেস্ক : এই প্রথম নয়। এর আগেও কারগিল যুদ্ধের সময় একই রকম চেষ্টা চালিয়েছিল পাকিস্তান। কিন্তু এবার পাকিস্তান কার্যত মরিয়া। সেনার ওয়ার গেমিং স্ট্রাটেজিস্টরা বিশ্লেষণ করে দেখেছেন, এর প্রধান কারণ দুটি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এক, নভেম্বরের গোড়াতেই শীত পড়ে যাবে কাশ্মীরে। ফলে এলাকা হয়ে যাবে শুনশান। তাই এক একটি এলাকায় স্থানীয়দের সাহায্য নিয়ে আশ্রয় নিতে অসুবিধা হবে না জঙ্গিদের। দুই, পাক সেনা প্রধান রাহিল শরিফ আগামী ৩০ নভেম্বর অবসর নিচ্ছেন। অবসরের আগে এই তাঁর কাছে শেষ বড় সুযোগ।


আরও পড়ুন- সার্জিকাল স্ট্রাইকের বদলা নিতে নয়া ছক পাকিস্তানের


সে জন্য গত এক মাস ধরে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বিভিন্ন সেনা পোস্টে ঘুরে বেড়িয়েছেন তিনি। তাঁর কথা মতো একেবারে মেপে মেপেই ঘুঁটি সাজিয়ে ফেলেছে পাক সেনা কর্মীরা। পরিকল্পনা মতো, গত এক মাসে সাতাশ বার কাশ্মীরের বিভিন্ন এলাকায় হানা দিয়েছে পাক জঙ্গিরা। পাকিস্তানের এই নয়া ছক চিন্তায় ফেলে দিয়েছে ভারতীয় সেনার থিঙ্ক ট্যাঙ্কদের। সূত্রের খবর, এর জবাব দিতেও তৈরি সেনা জওয়ানরা। তারাও রীতিমতো ঘুঁটি সাজিয়ে এগোচ্ছে।


নিয়ন্ত্রণরেখায় পাক উস্কানি অব্যাহত। আজ ফের সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন পাক সেনাবাহিনীর। সকালে নৌসেরা সেক্টরে বিনা প্ররোচনায় গুলি চালাতে শুরু করে পাক সেনা। পাল্টা জবাব দেয় ভারতীয় সেনাবাহিনীও। এখনও পর্যন্ত হতাহতের কোনও খবর মেলেনি। গত এক মাসে জম্মু-কাশ্মীরে ২৭ বার জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেছে। গুলি চালিয়ে ভারতীয় জওয়ানদের ব্যস্ত রেখে জঙ্গিদের পথ করে দেওয়ার কৌশল নিয়েছে পাক সেনা। এমনটাই মত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের।