নিজস্ব প্রতিবেদন: এক ছাত্রকে গণপ্রহার করে হত্যা করার দায়ে একজনকে ফাঁসি এবং ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিল পাকিস্তানের আদালত। বুধবার পাকিস্তানে হরিপুরে জেলের মধ্যে এই রায় শোনান বিচারক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত এপ্রিলে মাশাল খান নামে ২৩ বছরের ওই ছাত্রকে 'ইসলাম অবমাননা'র অভিযোগে বেধরক মারধর করে বেশ কয়েকজন পড়ুয়া। এরপর আব্দুল ওয়ালি খান বিশ্ববিদ্যালয়ের একতলা থেকে ছুড়ে ফেলা হয় মাশালকে। ঘটনাস্থলেই মারা যান মাশাল। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে একাধিক ছাত্রকে গ্রেফতার করে পুলিস। এদিন ছিল মাশাল হত্যাকাণ্ডের চূড়ান্ত রায় ঘোষণা।


আরও পড়ুন- শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়ার থেকে শাটডাউন অনেক ভাল: ডোনাল্ড ট্রাম্প


হরিপুরের জেলের সামনে এদিন ওই পড়ুয়াদের প্রায় একশো পরিবারকে ভিড় করতে দেখা যায়। উত্কণ্ঠায় দিন গুনছিলেন তাঁরা। বিচারক তাঁর রায়ে ২৫ জনকে তিন বছরের কারাদণ্ড, ৫ জনকে যাবজ্জীবন এবং একজন দোষীকে ফাঁসির সাজা শোনান। পাশাপাশি এই মামলায় ২৬ জন বেকসুর খালাস পায়।


আরও পড়ুন- বিজ্ঞাপনে দলাই লামার বাণী! বিপাকে পড়ে চিনের কাছে ‘মুচলেকা’ মারসিডিজের


তিন বছরে সাজাপ্রাপ্ত এক ছাত্রের বাবা ওয়েদুল্লাহ এই রায় প্রসঙ্গে জানান, ঈশ্বরের কাছে আসল সাজা পাবেন বিচারক। এই রায় অসংবিধানিক। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানে ইসলাম অবমাননা আইনবিরুদ্ধ এবং শাস্তি হিসাবে মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে।


আরও পড়ুন- বিপর্যস্ত হানিমুন ডেস্টিনেশন, মাথায় হাত মালদ্বীপের পর্যটন ব্যবসায়ীদের