নিজস্ব প্রতিবেদন: ভারতে সাংসদরা তাঁদের ভাতা বাড়ানোর কথা বলেছেন। কিন্তু রাষ্ট্রপতি? ভাবাই ‌যায় না। তবে ফিলিপিন্সের রাষ্ট্রপতি এ ব্যপারে খুবই খোলামেলা। সরাসরি নিজের বেতন বাড়ানোর দাবি করলেন প্রেসিডেন্ট রডরিগো ডাটেরটে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বুধবার এক অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট রডরিগো কোনও রাখঢক না করেই বলেন, তাঁর বেতন একেবারেই চলার মতো নয়। বেতনে খাবার জন্য আলাদা টাকাও দেওয়া হয় না। রডরিগোর মন্তব্য, ‘কত বেতন পাই আপনারা তা সবই জানেন। দুজন স্ত্রী রয়েছেন। মাত্র ৩,৮৬০ ডলার আয়ে আর চলে না। ‌যদি ঠিকঠাক বেতন পেতে হয় তাহলে আমার মাসিক দশ লাখ ফিলিপিনো পেসো পাওয়া উচিত।’


আরও পড়ুন-শ্রীদেবী-কে দুবাইতে রেখে কেন মুম্বই ফেরেন বনি কাপুর?


উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে ফিলিপিন্সের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বেনগিনো অ্যাকুইনো একটি নির্দেশিকায় সাক্ষর করে দেশের চাকরিজীবী ও সামরিক বাহিনীর কর্মীদের বেতন বাড়িয়ে দেন। বর্তমানে ফিলিপিন্সের প্রেসিডেন্টের বেতন আগামী বছর বেড়ে হচ্ছে মাসিক ৭৭১৪ ডলার। তার আগেই এনিয়ে প্রকাশ্যে মন্তব্য করলেন রডরিগো।


আসলে তাঁর প্রথম স্ত্রীর জন্য বেশ কিছুটা চাপেই রয়েছেন প্রেসিডেন্ট। ১৯৯৮ সালে তাঁর বিরুদ্ধে খোরপোষের দাবি করেন তাঁর প্রথম স্ত্রী এলিজাবেথ জিমারম্যান। তাঁকে সেই টাকা দিতেই বেতনের অনেকটা খরচ হয়ে ‌যায়। তা আর চেপে রাখতে পারেননি ফিলিপিনো প্রেসিডেন্ট।