`এখনই গুঁড়িয়ে দাও জঙ্গিঘাঁটি!` দাবি পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দাদের
`এ যেন জীবিত অবস্থায় নরক যন্ত্রণা ভোগ করা! এভাবে আর চলতে পারে না।` এই অভিযোগ তুলে আজ পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা মিছিল করলেন। নেতৃত্বে ছিলেন সেখানকার স্থানীয় নেতারা। তাঁদের অভিযোগ, জঙ্গি শিবির ও সেই শিবিরে নিত্যদিনের আক্রমণ ও প্রতি আক্রমণ, ফলে বাড়ছে সমস্যা। আর তার জেরেই বসবাস করা রীতিমত নরক যন্ত্রণার সমতুল হয়ে উঠেছে।
ওয়েব ডেস্ক : "এ যেন জীবিত অবস্থায় নরক যন্ত্রণা ভোগ করা! এভাবে আর চলতে পারে না।" এই অভিযোগ তুলে আজ পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা মিছিল করলেন। নেতৃত্বে ছিলেন সেখানকার স্থানীয় নেতারা। তাঁদের অভিযোগ, জঙ্গি শিবির ও সেই শিবিরে নিত্যদিনের আক্রমণ ও প্রতি আক্রমণ, ফলে বাড়ছে সমস্যা। আর তার জেরেই বসবাস করা রীতিমত নরক যন্ত্রণার সমতুল হয়ে উঠেছে।
পাক অধিকৃত কাশ্মীরের মুজ্ফফরাবাদ, কোটলি, চিনারি, মীরপুর, গিলগিট, দিয়ামের সহ একাধিক জায়গায় জঙ্গিঘাঁটি গড়ে উঠেছে বলে খবর। আর তার থেকেই বড় ধরনের প্রভাব পড়েছে সেখানে বসবাসকারীদের ওপর। তাঁদের দাবি, অবিলম্বে পাক সরকার এবং সেনাবাহিনী যেন ব্যবস্থা নেয় এই ক্যাম্পগুলি ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য।
আরও পড়ুন- বারামুলার পর ফের জঙ্গি নিশানায় সেনা কার্যালয়, এবার হামলা হান্দওয়ারায়, খতম ৩ জঙ্গি
বাসিন্দাদের বক্তব্য, যতদিন এই জঙ্গিদের প্রভাব থাকবে, ততদিনই এই সংঘর্ষ জারি থাকবে। আর এর ফলেই দুটি দেশের মধ্যেও জারি থাকবে যুদ্ধংদেহী মনোভাব।
প্রসঙ্গত, কাশ্মীরের উরিতে গত মাসের ১৮ তারিখ জঙ্গি হামলার পর ২৮ সেপ্টেম্বর, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করে ভারত। গুঁড়িয়ে দেয় বেশ কয়েকটি জঙ্গিঘাঁটি। খতম করে দেওয়া হয় জঙ্গিদের। এরপর ফের ওই অঞ্চলে ১২টি জঙ্গিঘাঁটি নতুন করে গজিয়ে ওঠার খবর মিলেছে ভারতীয় গোয়েন্দাদের কাছ থেকে।