নিজস্ব প্রতিবেদন: কাশ্মীর ঘুরে গিয়েই উপত্যকা নিয়ে ভারতের ওপরে এক প্রকার চাপ তৈরি করলেন মার্কিম যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য এশিয়া সংক্রান্ত প্রিন্সিপ্যাল ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অ্যালিস ওয়েলস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ওয়াশিংটনে কাশ্মীর সফর প্রসঙ্গে সংবাদিকদের তিনি বলেন, উপত্যকায় ধীরে ধীরে ইন্টারনেট সার্ভিস চালু করা হয়েছে।  অন্যান্য দেশের কূটনীতিকদের সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সফরে আমরা খুশি। আমাদের আশা নিয়মিত  আমাদের কাশ্মীরে যেতে দেওয়া হোক। পাশাপাশি, কাশ্মীরের যেসব রাজনৈতিক নেতাদের কোনও অভিযোগ ছাড়াই বন্দি করা হয়েছে তাদের  ছেড়ে দেওয়া হোক।


আরও পড়ুন-রাতে ফোন করে ডাকে কেউ! সকালে বাড়ির অদূরে মিলল যুবতীর অর্ধনগ্ন ক্ষতবিক্ষত দেহ


উল্লেখ্য, সম্প্রতি এ মাসের গোড়ার দিকে কাশ্মীর সফরে আসেন ১৫ দেশের কূটনীতিক। গত অগাস্ট মাসে কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বিলোপের পর সেখানে এসেছিলেন ইউরোপিয়  ইউনিয়নের বেশ কয়েকজন এমপি। তার পর ফের সেখানে গেলেন বিদেশি কূটনীতিকরা।


অ্যালিস বলেন, ভারতে নাগরিকত্ব আইন পাস হওয়ার পর দেশের পরিস্থিতি সম্পর্কে অনেক কিছুই জানা গেল।  এনিয়ে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ শুরু করেছেন সাধারণ মানুষজন, বিরোধী রাজনৈতিক নেতা। বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। আইনত দেশের সব নাগরিকের সমানাধিকার পাওয়া উচিত।


আরও পড়ুন-নিষেধ সত্ত্বেও জোর করে নাচানাচি, সদ্যোজাতের মৃত্যুতে বৃহন্নলাদের বিরুদ্ধে কঠোর ধারা প্রয়োগ


প্রসঙ্গত, গত ৫ অগাস্ট জম্মু ও কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা রদ করা হয়।  তার পর থেকেই সেখানে ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়, জাতীয় নিরাপত্তা আইনে সেখানকার অধিকাংশ নেতাকে বন্দি করা হয়। সম্প্রতি ২ নেতাকে ছাড়া হলেও, উপত্যকার গুরুত্বপূর্ণ নেতারা কেউই ছাড়া পাননি।  এর মধ্যেই পাস করানো হয় নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। আর তাতেই দেশের নজর অনেকটাই ঘুরেছে কাশ্মীর থেকে। কিন্তু কাশ্মীরের ওপরে নজর রেখে চলেছে বিদেশি রাষ্ট্রগুলি।