নিজস্ব প্রতিবেদন— ছদিনেই সম্পূর্ণ সেরে উঠছে করোনা আক্রান্ত রোগী। এই ওষুধের এমনই মহিমা। চিন, অস্ট্রেলিয়া ও ফ্রান্সের গবেষকদের তিনটি গবেষণায় এই ওষুধের কার্যকারিতা প্রমাণ হয়েছে বলেও দাবি করা হচ্ছে। এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও দাবি করেছিলেন, তাঁর দেশের গবেষকরা ম্যালেরিয়ার পুরনো ওষুধ দিয়ে করোনা আক্রান্ত রোগীকে সারিয়ে তোলার পরীক্ষা চালিয়েছেন। আর সেই পরীক্ষায় আশার আলোও দেখা দিয়েছে। তবে বেশ কিছু দেশের গবেষকরা বলছেন, করোনাভাইরাসের টিকা আবিষ্কারে এখনও ১২ থেকে ১৮ মাস সময় লাগবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

চিন, অস্ট্রেলিয়া ও ফ্রান্সের গবেষকদের তিনটি গবেষণায় হাইড্রো ক্লোরোকুইন এবং অ্যাজিথ্রোমাইসিন একসঙ্গে করোনা আক্রান্ত রোগীর শরীরে প্রয়োগ করা হয়েছে। আর এই মিশ্রণ করোনার বিরুদ্ধে কার্যকরী হয়েছে বলেও দাবি করছেন গবেষকরা। মার্কিন সেনাবাহিনীর প্রাক্তন ফ্লাইট সার্জন মার্ক গ্রিন বলেছেন, ম্যালেরিয়া রোগীকে আগে ক্লোরোকুইন দেওয়া হত। যার নতুন ভার্সন হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন। এই ওষুধ করোনার মোকাবিলায় কার্যকরী ভূমিকা নিচ্ছে। তবে এখনও বেশ কিছু পরীক্ষার প্রয়োজন। আমরা এই ওষুধ রোগীর উপর প্রয়োগ করেছি। ছয়দিনে আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ হচ্ছেন।


আরও পড়ুন—  ২৪ ঘণ্টায় ৭৯৩ জনের মৃত্যু, মৃত্যুপুরী ইতালি নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়ছে গোটা বিশ্বে


গবেষকরা অবশ্য বলছেন, এই মারণ ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে লড়াই চালানোর উপায় একটাই। হোম কোয়ারেন্টিন। একমাত্র বাড়িতে থাকাটাই সব থেকে নিরাপদ। কোনওভাবেই সংস্পর্শে আসা যাবে না। চিন, ইতালি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা উদ্বেগজনক। গোটা বিশ্বের মানুষ এখন এই মারম ভাইরাস রোধ করার ওষুধ আবিষ্কারের আশায় রয়েছেন। গবেষকরাও দিন—রাত এক করে চেষ্টা করছেন। তবে টিকা আবিষ্কারের ব্যাপারটি যে সময়সাপেক্ষ তা এক কথায় মেনে নিচ্ছেন বিভিন্ন দেশের গবেষকরা।