ওয়েব ডেস্ক: আমেরিকা আর এক পা এগোলেই যুদ্ধ বেঁধে যাবে। হ্যাঁ, এমন সতর্কতাই এল রাশিয়া ও ইরানের কাছে থেকে। সিরিয়ার আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে মানবতাকে হত্যা করার অভিযোগে ক্ষেপণাস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছে ডোলান্ড ট্রাম্পের আমেরিকা। আর তাই আমেরিকাকে কড়া বার্তা দিয়ে 'বন্ধু' আসাদের পাশে দাঁড়িয়েছে পুতিনের রাশিয়া, সঙ্গে রয়েছে ইরানও। পরিস্থিতি দেখে অনেকেই মনে করছেন, মিনি বিশ্ব যুদ্ধের ইঙ্গিত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

উল্লেখ্য, গত শুক্রবারই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে পূর্ব ভূমধ্যসাগরে অবস্থিত মার্কিন নৌবাহিনীর ডেস্ট্রয়ার USS পোর্টার এবং USS রস থেকে পঞ্চাশটিরও বেশি টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়া হয়। ধ্বংস হয়ে যায় হোমসের শায়রাত এয়ারফিল্ড (এখান থেকেই বিষ গ্যাস ভরত সিরিয়া সরকার)। এই হামলায় চার সেনারও মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। আর এতেই নড়েচড়ে বসে রাশিয়া। নজিরবিহীনভাবে আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পুতিনের সম্পর্ক ভাল হলেও 'বন্ধু' আসাদের সিরিয়ার গায়ে আঘাত লাগায় চরম চটে যান ভ্লাদিমির পুতিন।



এদিকে, আমারিকাকে আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে আক্রমণে সমর্থন করেছে ইংল্যান্ড, জার্মানি, ইতালি, ফ্রান্স, কানাডা, জাপান সহ একাধিক দেশ। এই আবহেই ইতালিতে জি-৭ বৈঠকে একাধিক দেশকে (ওই গোষ্ঠীর অন্তর্গত নয় এমন দেশও রয়েছে) আমন্ত্রণ করে সিরিয়া প্রশ্নে তাদের অবস্থান বুঝে নিতে চাইছে মার্কিন প্রশাসন। বিশ্ব মানচিত্রে কোন দেশ কী অবস্থান নিতে পারে তার একটা আগাম আঁচ নিয়ে তবেই আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে পূর্ণ সামরিক প্রস্তুতি নিতে চাইছে ট্রাম্পের আমেরিকা। (আরও পড়ুন- বিয়ে 'বাঁচাতে' টাকার বিনিময়ে পরপুরুষের শয্যাসঙ্গী হচ্ছেন স্ত্রী-রা!)