নিজস্ব প্রতিবেদন: সংক্ষেপে 'টেস'-- TESS। পুরো কথাটি হল-- ট্রানজিটিং এক্সোপ্ল্যানেট সার্ভে স্যাটেলাইট। এই টেসে সম্প্রতি ধরা পড়েছে মহাকাশের দূরতর কোনও মহাজাগতিক বস্তুখণ্ড থেকে আসা সিগন্যাল। শুধু ধরা পড়াই নয়, জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা তা নিয়ে পরীক্ষাও করেছেন। সাধারণত যে বস্তু থেকে এই সিগন্যাল আসে তার দীপ্তির পরিবর্তন দেখেই এটার বিশ্লেষণ চলে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কারেন কলিনস। একজন জ্যোতির্বিজ্ঞানী। সাম্প্রতিক এই রসহস্যময় সিগন্যালটি তিনিই খুঁজে পেয়েছেন। এটি এসেছিল ভেরিয়েবল অবজেক্ট টিআইসি ৪০০৭৯৯২২৪ থেকে। এই বস্তুটি চোখে পড়ছিল কারণ ইদানীং এর ঔজ্জ্বল্যে দারুণ খামতি দেখা যাচ্ছিল। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ২৫ শতাংশ দীপ্তি হ্রাস!


কোনও মহাজাগতিক বস্তু থেকে যে পরিমাণ ধুলো বেরয়, তা পরিমাপ করা যায় না। সেটা পরিমাপ করা বেশ কঠিন ও বিভ্রান্তিকরও। এমনিতেও যদি আমাদের সৌরজগতের কোনও বড় মহাজাগতিক বস্তু থেকে কোনও খণ্ড বেরিয়ে আসে, তবে সেটি মিলিয়ে যাওয়ার আগে অন্তত ৮ হাজার বছর কাটিয়ে যায়।


গত ছ'বছর ধরে পর্যবেক্ষণ চালানো হয়েছে এ বিষয়ে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই ঐতিহাসিক পর্যবেক্ষণের সময়ে নিয়মিত মনিটরিং চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বহু দশক ধরে এর বৈচিত্র্য ও পরিবর্তন বিশ্লেষণও করছিলেন তাঁরা।


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)


আরও পড়ুন: বয়ে যেতে যেতেই জমে গেল জল! 'আজগুবি' বলে উল্লেখ করছেন একাংশ