১৩ই মে`১৭ থেকেই শুরু তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ, ভবিষ্যত্বাণী স্বঘোষিত `দেব দূতে`র
ব্রহ্মা জানেন। নাহ্, শুধু ব্রহ্মা একাই যে জানেন তা নয়, ইনিও জানেন যে ১৩ই মে`২০১৭ থেকে শুরু হবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ। এই `ইনি` হলেন আমেরিকার টেক্সাস নিবাসী স্বঘোষিত `ঈশ্বরের দূত`। ইনিই বলছেন যে, বিশ্বযুদ্ধ লাগতে চলেছে আগামী মে মাসের ১৩ তারিখ আর প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি ও জীবনহানি ঘটিয়ে তা থামবে ১৩ই অক্টোবর`২০১৭। অর্থাত্ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলবে পাক্কা ৫ মাস। আর এসবই তিনি `দৈব স্বপ্নে` দেখেছেন। এতটুকুনি পড়ে যদি আপনি এই স্বঘোষিত `ঈশ্বরের দূত` তথা `দৈব স্বপ্নদ্রষ্টা`কে এলেবেলে ভাবেন তাহলে কিন্তু `বড় ভুল` হয়ে যাবে। কারণ, এই স্বঘোষিত `ঐশ্বরিক ক্ষমতার অধিকারী`র `ভবিষ্যত্ দেখা`র ট্র্যাক রেকর্ডটি কিন্তু মোটেই মন্দ নয়। তা কেমন এই রেকর্ড? জেনে নিন-
ওয়েব ডেস্ক: ব্রহ্মা জানেন। নাহ্, শুধু ব্রহ্মা একাই যে জানেন তা নয়, ইনিও জানেন যে ১৩ই মে'২০১৭ থেকে শুরু হবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ। এই 'ইনি' হলেন আমেরিকার টেক্সাস নিবাসী স্বঘোষিত 'ঈশ্বরের দূত'। ইনিই বলছেন যে, বিশ্বযুদ্ধ লাগতে চলেছে আগামী মে মাসের ১৩ তারিখ আর প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি ও জীবনহানি ঘটিয়ে তা থামবে ১৩ই অক্টোবর'২০১৭। অর্থাত্ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলবে পাক্কা ৫ মাস। আর এসবই তিনি 'দৈব স্বপ্নে' দেখেছেন। এতটুকুনি পড়ে যদি আপনি এই স্বঘোষিত 'ঈশ্বরের দূত' তথা 'দৈব স্বপ্নদ্রষ্টা'কে এলেবেলে ভাবেন তাহলে কিন্তু 'বড় ভুল' হয়ে যাবে। কারণ, এই স্বঘোষিত 'ঐশ্বরিক ক্ষমতার অধিকারী'র 'ভবিষ্যত্ দেখা'র ট্র্যাক রেকর্ডটি কিন্তু মোটেই মন্দ নয়। তা কেমন এই রেকর্ড? জেনে নিন-
সেই ২০১৫ সালেই এই ক্যাথলিক 'ভবিষ্যত্ দ্রষ্টা' বলে দিয়েছিলেন যে ডোনাল্ড জন ট্রাম্পই হতে চলেছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট। আর তারপর তাই ঘটল। এখানেই শেষ নয়, তিনি আগাম আরও বলে রেখছিলেন যে, ট্রাম্প সিরিয়া আক্রমণ করবেন এবং সেই আক্রমণকে কেন্দ্র করেই রাশিয়া, উত্তর কোরিয়া এবং চিনের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়বে মার্কিন মুলুক, ইত্যাদি। কিন্তু তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে তিনি আর কী কী জানিয়েছেন জানেন?
প্রথম জানিয়েছেন তাঁর স্বপ্নের বিবরণ। স্বপ্নে তিনি দেখেছেন, আগুনের গোলা আকাশ থেকে ঝড়ে ঝড়ে পড়ছে পৃথিবীর বুকে। অর্থাত্ অবশ্যম্ভাবি বিশ্বযুদ্ধের ইঙ্গিত। আর সেই মহাযুদ্ধ লাগবে 'মাদার মেরি'র ১০০ তম "Anniversary of the visitation"-এর দিনেই (১৩ই মে)। সিরিয়ার পর যে উত্তর কোরিয়াই ট্রাম্পের আমেরিকার নিশ্চিত নিশানা সেবিষয়েও নিঃসংশয় তিনি। সবশেষে তিনি জানিয়েছেন, তাঁর কথা ব্যর্থ হওয়ার নয়, ঈশ্বর তাঁকে একাকী রেখেছেন, কোনও সন্তানও দেননি, এর উদ্দেশ্য একটাই যাতে তিনি একাগ্রতার সঙ্গে ঈশ্বরের বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন।
তাহলে কী বুঝলেন, বিশ্বযুদ্ধ পুজোর আগেই, কী বলেন!
আরও পড়ুন- ইতিউতি বাজছে যুদ্ধের 'ট্রাম্পেট', আশঙ্কা বিশ্ব জুড়ে