সেলিম রেজা, ঢাকা: বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনীতিতে সম্ভাব্য ঝুঁকির শঙ্কা অনেকটা কমে গিয়েছে। এখন দেশটিকে সামনে এগিয়ে নিতে হলে বৈদেশিক খাতে যথেষ্ট  উন্নতি করতে হবে। বৈদেশিক মুদ্রার জোগান বাড়াতে হবে। এর মাধ্যমে স্থানীয় মুদ্রায় স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে হবে। এর জন্য সরকারকে কিছু কঠিন পদক্ষেপ নিতে হবে। এর মধ্যে সরকারকে ব্যয় কমাতে হবে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভর্তুকির হারও কমাতে হবে। পাশাপাশি মূল্যস্ফীতির হার নিয়ন্ত্রণ করতেও কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। ঢাকা সফররত আইএমএফ মিশন এসব সুপারিশ করেছে। আইএমএফের ঢাকা মিশনের তৈরি একটি প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গিয়েছে। প্রতিবেদনটি তারা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন দফতরে পাঠিয়েছে।


আরও পড়ুন:Bangladesh | Dream: আজব বদলাপুর! বন্ধু বেদম পেটাচ্ছে, স্বপ্ন দেখে ঘুম থেকে উঠে সেই বন্ধুকে খুন যুবকের...


মূল্যস্ফীতির হার কমাতে মুদ্রানীতিকে সংকোচনমুখী করার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পদক্ষেপকে সময়োচিত পদক্ষেপ হিসাবে অভিহিত করে আইএমএফ বলেছে, এ ধরনের পদক্ষেপ আরও আগে নেওয়া উচিত ছিল। একই সঙ্গে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংক আমদানির এলসি মার্জিনের ওপর থেকে আরোপিত বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার বিষয়টিকেও ইতিবাচক হিসাবে দেখছে। এর আগে গত সরকারের সময়ে আইএমএফ আমদানিতে এলসি মার্জিন তুলে দেওয়ার সুপারিশ করেছিল।


সংস্থাটি বলেছে, এলসি মার্জিন তুলে দেওয়ার ফলে বাংলাদেশের বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়বে। এর মাধ্যমে ডলারের আয় বাড়াতে ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতা বাড়বে। ফলে তারা ডলার সংগ্রহে চেষ্টা করবে। ফলে আমদানি পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। কারণ বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি বড় অংশই আমদানি নির্ভর। আমদানি নিয়ন্ত্রণ করে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার কঠিন হয়ে পড়বে।


 



 (দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)