নিজস্ব প্রতিনিধি: পাকিস্তানে ড্রোন হামলার তীব্রতা আরও বাড়িয়ে দিল মার্কিন প্রশাসন। গতসপ্তাহে ইসলামাবাদের সাহায্যে সে দেশ থেকে পণবন্দি কানাডিয়ান-মার্কিন দম্পতি ও তিন শিশুকে উদ্ধার করে মার্কিন সেনা। এরপরই ড্রোন হামলার তীব্রতা আরও বাড়ানো হল। ২০১০ সালের পর ফের এমনটা হল। পণবন্দি দম্পতিদের উদ্ধার করা হলেও দুই দেশের সম্পর্ক এখন তলানিতে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পাক-আফগান সীমান্ত থেকে ওই দম্পতিদের উদ্ধার করা হয়েছে। ইসলামাবাদ দাবি করেছে, ওই দম্পতিদের আফগানিস্তানে পণবন্দি করেছিল তালিবান জঙ্গিরা। কিন্তু সেই দাবি উড়িয়ে দিয়েছে ওয়াশিংটন। মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেনস ও সিআইএ ডিরেকটর মাইক পোমপিও স্পষ্ট জানিয়েছেন, ওই দম্পতিদের পাকিস্তানের ভূখণ্ডেই পণবন্দি করা হয়েছিল। হক্কানি নেটওয়ার্কের জঙ্গিরাই তাঁদের পণবন্দি করেছিল। মার্কিন গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে দম্পতি ও শিশুদের উদ্ধার করে পাক ও মার্কিন সেনা।  


এরপরই জঙ্গিদের খতম করতে মানবহীন ড্রোন থেকে হামলা চালাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। পাক-আফগান সীমান্তে জঙ্গিঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালানো হচ্ছে। মুখ বাঁচাতে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী আসিফ খোয়াজা দাবি করেছেন, পাক-আফগান সীমান্তের কুররম এলাকায় হামলা চালানো হচ্ছে। দু'দেশের সীমান্ত নির্দেশ খুব অস্পষ্ট সেখানে। 


আরও পড়ুন,  কাবুলের শিয়া মসজিদে আত্মঘাতী হামলা