নিজস্ব প্রতিবেদন:  ১১টি মুসলিম দেশের ওপর জারি মার্কিন অভিবাসন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিল ট্রাম্প প্রশাসন। সোমবার একথা ঘোষণা করেছে সেদেশের বিদেশ মন্ত্রক। তবে, ওই সব দেশের নাগরিকদের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের প্রক্রিয়া আগের তুলনায় আরও কড়াকড়ি করা হবে বলে জানানো হয়েছে। এই ১১টি দেশের নাম উল্লেখ না করলেও মুসলিম প্রধান দেশগুলির কথাই বলা হয়েছে বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। এর মধ্যে রয়েছে উত্তর কোরিয়াও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- মার্কিন যুদ্ধবিমানের 'কান ঘেঁষে' নজরদারি চালাল রুশ যুদ্ধ বিমান


মার্কিন নিরাপত্তা মন্ত্রকের সচিব ক্রিস্টজেন নেইলসন জানিয়েছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কারা প্রবেশ করছে, এটা আমাদের জানা উচিত। তাই, বাড়তি নজরদারি চালানো হবে ওই সব দেশ থেকে আসা অভিবাসীদের উপর। দেশবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং অভিবাসন নীতিতে নতুন জটিলতা রুখতে এই পদক্ষেপ করা হচ্ছে বলে জানান নেইলসন।


আরও পড়ুন- ৫ কোটি পণ পেয়ে ১৫ বছরের বড় পাত্রীকে বিয়ে করল চিনা তরুণ


প্রসঙ্গত, ক্ষমতায় আসার পর অভিবাসন নীতিতে বড়সড় বদল আনেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সরকারিভাবে নাম না করলেও ১১টি দেশের অভিবাসীদের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ নিষিদ্ধ করে তাঁর সরকার। ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তে বিশেষত মুসলিম প্রধান দেশগুলির উপর কোপ প়ড়ে। দেশগুলি হল মিশর, ইরান, ইরাক, লিবিয়া, মালি, উত্তর কোরিয়া, সোমালিয়া, দক্ষিণ সুদান, সুদান, সিরিয়া এবং ইয়েমেন। 


আরও পড়ুন- ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক? বিরক্তিজনক বললেন নিকি হ্যালে


ট্রাম্প প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, ধর্মীয় আবেগকে আঘাত করার কোনও লক্ষ্য নেই মার্কিন সরকারের। দেশের সার্বিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতেই অতিরিক্ত নজরদারি চালানো হচ্ছে। প্রসঙ্গত, ডোনাল্ড ট্রাম্পের কঠোর অভিবাসন নীতির জেরে এক ধাক্কায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনেকটাই কমে গিয়েছে অভিবাসীদের সংখ্যা।


আরও পড়ুন- সুবর্ণ সুযোগ, ট্রাম্পকে সোনার শৌচালয় দিতে চাইল জাদুঘর