নিজস্ব প্রতিবেদন: থাইল্যান্ড ফুটবলারদের উদ্ধারকার্যে পুরোপুরি বিপদ এখনও কাটেনি। বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বাইরের একটানা বৃষ্টি এবং গুহার ভিতর বিপদসঙ্কুল পরিবেশ। টানা বৃষ্টির জেরে গুহার ভিতর জল বাড়ছে তড়তড়িয়ে। জানা যাচ্ছে ১৩ জন ফুটবলারদের সঙ্গে নিয়ে উদ্ধারকারীর দল এখনও আটকে রয়েছে। খুদে ফুটবলারদের উদ্ধারে থাইল্যান্ড সরকারের পাশে দাঁড়িয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, চিন, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, লাওস এবং মায়ানমার। অন্যান্য দেশের বিভিন্ন সংস্থাও অত্যাধুনিক সরঞ্জাম সরবরাহে সহযোগিতা করছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- ভারতীয় ছাত্র খুনে আততায়ীর খোঁজে ১০ হাজার ডলার পুরস্কার ঘোষণা কানসাস পুলিসের


মার্কিন বেসরকারি সংস্থা স্পেসএক্স-র কর্ণধার ইলিয়ন মাস্ক জানিয়েছেন, ওই খুদে ফুটবলারদের উদ্ধারের জন্য ‘খুদে সাবমেরিন’ তৈরি করা হচ্ছে। এছাড়া অবস্থান নির্ণয়ক প্রযুক্তি, পাম্পিং মেশিন, ব্যাটারি-ও সরবরাহ করবে স্পেসএক্স সংস্থা। গুহায় অক্সিজেনের অভাবে ইতিমধ্যে মৃত্যু হয়েছে এক থাই-ডুবুরির। এরপরই বিপদের আশঙ্কা আরও ঘণীভূত হয় দুর্গতদের পরিজনের মধ্যে। কারণ, ফুটবলারদের বেশ কয়েকজন সাঁতারই জানে না।


আরও পড়ুন- ভোট বড় বালাই, লিটারে ৬.৩৭ টাকা কমল ডিজেলের দাম


থাম লুয়্যাং ন্যাং নন গুহার মুখ থেকে আটকে পড়া ফুটবলারদের অবস্থানের দূরত্ব প্রায় ৪ কিলোমিটার। এর মাঝামাঝি জায়াগায় নৌসেনার একটি কম্যান্ড সেন্টার তৈরি করা হয়েছে। সেখান থেকেই বাইরের সেনা আধিকারিকের সঙ্গে ফুটবলারদের সংযোগ স্থাপন করছেন উদ্ধারকারীরা।



প্রসঙ্গত, ২৩ জুন গুহা পরিদর্শনে ভিতরে ঢোকে ওয়াইল্ড বোয়ার দলের ১২ জন খুদে ফুটবলার এবং প্রশিক্ষক। এরপর হড়পা বানে গুহার ভিতর জল ভরে যায়। আটকে পড়ে তারা। ন’দিনের মাথায় প্রথম খোঁজ অক্ষত অবস্থায় মেলে ফুটবলারদের। এরপর উদ্ধারকার্য আরও দ্রুত গতিতে চালানো হয় থাইল্যান্ড সরকারের তরফে। সহযোগিতা চাওয়া হয় ব্রিটেন ও অস্ট্রেলিয়ার ডুবুরিদের।    


আরও পড়ুন- ‘আমেরিকা গ্যাংস্টার হলে গোটা বিশ্ব গ্যাংস্টার’ কিমের হুঁশিয়ারির পালটা জবাব পম্পেও-র