আগে স্যানিটাইজেশন তারপর পড়াশোনা, এই পথে হাঁটবে কি ভারতও! দেখুন ভিডিয়ো ভিডিয়ো
স্কুলে একজন ছাত্রকে প্রবেশ করতে হলে চার দফা স্যানিটাইজেশন যন্ত্রের বেড়াজাল টপকাতে হবে তাকে। আর চিনের এই চার দফা স্যানিটাইজেশনের ভিডিয়ো নেটদুনিয়ায় ভাইরাল।
নিজস্ব প্রতিবেদন: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইতিমধ্যেই জানিয়েছে এত তাড়াতাড়ি বিদায় নেবেনা নোভেল করোনাভাইরাস। এমনকি এইচআইভির মতোও অধরা থেকে যেতে পারে করোনার প্রতিষেধক। করোনাকে সঙ্গে নিয়েই ঘর বাঁধতে হবে সকলকে। তাহলে উপায়! উপায় একটাই সতর্কতা ও পরিচ্ছন্নতা। করোনার সঙ্গে যুঝতে হলে বদলে ফেলতে হবে অভ্যাস, আনতে হবে নতুন নিয়মরীতি। আর সেই অভিনব পথই দেখাচ্ছে চিন। লকডাউনের পর ভারতকেও বেছে নিতে হতে পারে সেই রাস্তা। আপাতভাবে করোনা যুদ্ধে জয়ী চিন। কিন্তু স্যানিটাইজেশনে বিন্দুমাত্র ছাড় নেই সে দেশে। স্কুলে একজন ছাত্রকে প্রবেশ করতে হলে চার দফা স্যানিটাইজেশন যন্ত্রের বেড়াজাল টপকাতে হবে তাকে। আর চিনের এই চার দফা স্যানিটাইজেশনের ভিডিয়ো নেটদুনিয়ায় ভাইরাল।
আরও পড়ুন:পাকিস্তানে হিন্দু নাবালিকাকে ধর্ষণের পর ধর্মান্তকরণ, মানবাধিকার কর্মীর ভিডিয়োতে তোলপাড়
প্রথম ধাপে জীবাণুনাশক দিয়ে শিক্ষার্থীর জুতো পরিষ্কার করা হচ্ছে। তারপর বাইরের থেকে পরে আসা মাস্ক যথাস্থানে খুলে ফেলতে হবে। তারপর দ্বিতীয় দফায় স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রের মাধ্যমে হাতকে জীবাণুমুক্ত করতে হবে। এরপর তৃতীয় দফায় আরও একটি যন্ত্রের মাধ্যমে সম্পূর্ণ দেহ জীবাণুমুক্ত হবে। অবশেষে একটি রোবটের মাধ্যমে মুখের ভিতর পরিষ্কার করলেই মিলবে স্কুলে প্রবেশের অনুমতি। অত্যাধুনিক যন্ত্রের মাধ্যমে আগে চার দফা স্যানিটাইজেশন, তারপর পড়াশোনা। এই পথেই মারণ ভাইরাসের সঙ্গে যুদ্ধ চালাচ্ছে উৎস চিন। ভারতেও এইভাবেই স্যানিটাইজেশন করে পঠনপাঠন কিংবা অফিস চালাতে হবে। এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে রোজনামচায় যে পরিচ্ছন্নতাকে বাড়তি গুরুত্ব দিয়ে বদলটা আনতেই হবে তা কার্যত স্পষ্ট।