জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: কোভিডকালে ব্রিটেনের অর্থনিতিকে ধংসের হাত থেকে রক্ষা করার কৃতিত্ব দাবি করতেই পারেন ঋষি সুনক। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে কনজারভেটিভ পার্টির সদস্যদের মন জয় করতে তাঁকে যেতে হবে অনেক দূর। সামনে রয়েছে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি খুব ধনী এবং পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে জয়ী হওয়ার জন্য কর বাড়াতে ইচ্ছুক।


কনজারভেটিভ পার্টির সাংসদদের ভোটে প্রথম হওয়ার পরে, দলের সদস্যদের ভোটের জন্য সুনকের প্রতিদ্বন্দি ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী লিজ় ট্রাস।


বেশিরভাগ রক্ষণশীল নেতা তার দীর্ঘস্থায়ী ব্রেক্সিট-পন্থী দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি সহানুভূতিশীল। যদিও এরমাঝেই কেউ কেউ সন্দেহ করেন তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে এমন ঘটনা ঘতিয়েছেন যা প্রধানমন্ত্রী হিসাবে বরিস জনসনের পদত্যাগকে ত্বরান্বিত করে।


অন্যদিকে ব্রিটেনের করের বোঝা কয়েক দশকের মধ্যে সবথেকে বেশ হয়েছে। এরজন্য অনেকেই দায়ি করেন ঋষি সুনককে। অন্যদিকে অন্যান্য দেশের মতই ব্রিটেনে বাড়ছে মুদ্রাস্ফীতি। একই সঙ্গে বাড়ছে থাকার খরচ। এর দায়ও অনেকেই চাপাচ্ছেন ঋষির উপর। 


আরও পড়ুন: UK PM Race, Rishi Sunak: লিজ়কে হারালেই বিলেত-দখল ঋষির


কিছু রক্ষণশীল নেতার আশঙ্কা ধনী হওয়ার কারনে আগামী ২০২৪ সালের নির্বাচনে সেন্ট্রাল-লেফট লেবার পার্টির চূড়ান্ত আক্রমণের মুখে পরবেন ঋষি, যার ফলে বেকায়দায় পড়তে পারে কনজারভেটিভ পার্টির ভবিষ্যৎ।


দলের দুইজন এমপির মতে ১৮০-পাউন্ড দামের কফি মগ নিয়ে ছবি তোলা ঋষি ব্রিটেনের সাধারণ ভোটারদের কাছে ভোট চাইলে বিশেষ সুবিধা পাবেন না। বিশেষ করে যেই সময় মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে দেশে। 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)