এটাই এই দেশের রীতি, মহিলারা মহিলাদেরই বিয়ে করেন!
তানজানিয়া। পূর্ব আফ্রিকার একটি বনাঞ্চল বিশেষ। আফ্রিকার বনাঞ্চলের একটি বড় অংশই রয়েছে তানজানিয়াতে। আফ্রিকার সবথেকে উচু পর্বতও তানাজানিয়াতেই অবস্থিত। এছাড়াও সেরেনগেটি ন্যাশনাল পার্ক যা হাতি, সিংহ, চিতা, বুন মহিষ ও রাইনোর জন্য বিশ্বখ্যাতি পেয়েছে, সেটিও তানজানিয়ারই একটি অংশ। মাউন্ট কিলিমাঞ্জারো, পেমবা আইল্যান্ড, তারানজিরে ন্যাশনাল পার্ক প্রভৃতি স্থানও পর্যটনের জন্য বিশ্ব পরিচিতি পেয়েছে। দোদোমা হল তানজানিয়ার রাজধানী। এই দেশেই `সমকাম` আসলে একটি আদিম রীতি। মহিলার সঙ্গে মহিলার বিয়ে এখানে একেবারেই অপরাধ নয়। তানজানিয়ার প্রত্যন্ত গ্রামে একজন মহিলা তাঁর পছন্দের অন্য একটি মহিলাকে বিয়ে করতে পারেন। গ্রাম সমকামের বিয়েকে সামাজিক স্বীকৃতি দেয়। অথচ তাঁরা এখনও জানেনই না, গোটা বিশ্বেই সমকামের অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়ার পক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে।
ওয়েব ডেস্ক: তানজানিয়া। পূর্ব আফ্রিকার একটি বনাঞ্চল বিশেষ। আফ্রিকার বনাঞ্চলের একটি বড় অংশই রয়েছে তানজানিয়াতে। আফ্রিকার সবথেকে উচু পর্বতও তানাজানিয়াতেই অবস্থিত। এছাড়াও সেরেনগেটি ন্যাশনাল পার্ক যা হাতি, সিংহ, চিতা, বুন মহিষ ও রাইনোর জন্য বিশ্বখ্যাতি পেয়েছে, সেটিও তানজানিয়ারই একটি অংশ। মাউন্ট কিলিমাঞ্জারো, পেমবা আইল্যান্ড, তারানজিরে ন্যাশনাল পার্ক প্রভৃতি স্থানও পর্যটনের জন্য বিশ্ব পরিচিতি পেয়েছে। দোদোমা হল তানজানিয়ার রাজধানী। এই দেশেই 'সমকাম' আসলে একটি আদিম রীতি। মহিলার সঙ্গে মহিলার বিয়ে এখানে একেবারেই অপরাধ নয়। তানজানিয়ার প্রত্যন্ত গ্রামে একজন মহিলা তাঁর পছন্দের অন্য একটি মহিলাকে বিয়ে করতে পারেন। গ্রাম সমকামের বিয়েকে সামাজিক স্বীকৃতি দেয়। অথচ তাঁরা এখনও জানেনই না, গোটা বিশ্বেই সমকামের অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়ার পক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে।
তানজানিয়ার মানুষের কাছে সমকামের বিয়েকে বলা হয়, "হাউস অব উইম্যান"। স্বামীর অবর্তমানে মহিলারা নিজের জীবনকে উপভোগ করেন এই রীতির মাধ্যমেই। তবে এই বিয়েতে এক নারী কখনই অন্য নারীর সঙ্গে যৌনতায় লিপ্ত হন না। বিধবা মহিলা অথবা সন্তান নেই এমন মহিলারা চাইলেই তাঁর বয়সের ছোট কোনও মহিলাকে বিয়ে করতে পারেন। এমনকি যদি ছোট বয়সের মহিলা নিজে অন্য পুরুষকে বিয়ে করেতে চান, সেটিও তিনি করতে পারবেন। বলা বাহুল্য, বর্তমানের সমকাম ভাবনার প্রতিফলন তানজানিয়ার এই গ্রামে নেই। বরং এটি একটি আদি রীতি যা এখনও মেনে চলছে তানজানিয়ার মানুষ।