ওয়েব ডেস্ক: বয়স ১২২ বছর। এই বয়সে সন্তানধারন। বিরল প্রজাতির এক নারকেল গাছ। কিন্তু শরীরে বাসা বেঁধেছে কঠিন রোগ। চলছে চিকিত্‍সা। উদ্ভিদ বিজ্ঞানীরাও মরিয়া বোটানিক্যাল গার্ডেনের প্রসূতি বৃক্ষকে বাঁচাতে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সন্তানসম্ভবা। কিন্তু শরীরে ভর করেছে কঠিন রোগ। ১৮৯৪ সাল। তখন এদেশে গোরা সাহেবদের দাপট। সেইসময়ই সুদূর ভারত মহাসাগরীয় উপকূল থেকে নিয়ে আসা হয় সুন্দরীকে।


আরও পড়ুন- কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়েতে অবৈধভাবে টোলট্যাক্স নেওয়ার অভিযোগ BJP-র


এই মুহূর্তে গোটা দেশে এই প্রজাতি মাত্র একটি। বয়স একশো বাইশ। ১১৯ বছর পর জানা যায় আসলে এটি স্ত্রী বৃক্ষ। বংশবিস্তারের জন্য শুরু হয় তোড়জোড়। ২০১৩ সালে থাইল্যান্ড থেকে আনা হয় পরাগ। নেওয়া হয় কৃত্রিম প্রজননের সাহায্য।ফল ধরে গাছে। টুইন বেবির মতোই, জোড়া নারকেলের দেখা মেলে বিরল প্রজাতির নারকেল গাছে।


গতকয়েক বছর ধরেই ভয়ানক অসুস্থ এই গাছ। শরীরে ধরেছে ক্ষয়রোগ। শুকিয়ে যাচ্ছে গাছের পাতা। ফলবতী নারকেল সুন্দরীকে বাঁচাতে মরিয়ে চেষ্টায় উদ্ভিদ বিজ্ঞানীরা। নেওয়া হচ্ছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য। বিশেষ পর্যক্ষণে রাখা হয়েছে বোটানিক্যাল গার্ডেনের প্রসূতি বৃক্ষকে।


আরও পড়ুন- জলপাইগুড়িতে ফের খাঁচাবন্দি চিতাবাঘ