ওয়েব ডেস্ক: প্রথমে বেলুড় স্টেশন। পরে বাগিলা ও বৈঁচি স্টেশনের মাঝে। তারও পরে শক্তিগড় ও গাংপুর স্টেশনের মাঝে। মঙ্গলবার তিন জায়গায় রেললাইন থেকে উদ্ধার করা হয়েছে বস্তা বস্তা আধারকার্ড। কার্ডগুলি বিহার ও ঝাড়খণ্ডের। কীভাবে সেগুলি রেললাইনে এল তা নিয়ে শুরু হয়েছে তদন্ত।


আরও পড়ুন- প্রতিদিন আধার কার্ড ডাউনলোড হচ্ছে ৬ লাখ


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মঙ্গলবার সকাল। হাওড়া-বর্ধমান শাখার বেলুড় স্টেশনের কাছে রেললাইনের ধারে বস্তার মধ্যে প্রচুর আধার কার্ড পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আধার কার্ডগুলি উদ্ধার করে পুলিস। ভিনরাজ্যের  কার্ডগুলি কীভাবে এখানে এল,সে নিয়ে শুরু হয়েছে তদন্ত।  অনুমান, ট্রেনে নিয়ে যাওয়ার সময় বস্তাবোঝাই কার্ডগুলি পড়ে গিয়েছে।


--------------------
শুধু বেলুড়ই নয়। বাগিলা ও বৈঁচি স্টেশনের মাঝেও লাইনের দুপাশে ডাক বিভাগের দশ বারোটি বস্তা ভর্তি আধার কার্ড উদ্ধার হয়।
-------------------------------
একইভাবে হাওড়া-বর্ধমান মেন লাইনের শক্তিগড় ও গাংপুরের মাঝে লাইনে আধার কার্ড ছড়িয়ে পড়ে থাকতে দেখেন রেলের গ্যাংম্যানরা ।  বিহার এবং ঝাড়খণ্ডের ঠিকানার প্রায় ছহাজার আধার কার্ডগুলি  উদ্ধার করে আরপিএফ ও জিআরপি।  ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে রেলপুলিস।
---------------------------
গ্রামে ঢুকে আধার কার্ড করিয়ে দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ। অভিযোগ, মাথাপিছু একশো টাকা করে তুলছিল ওই ভুয়ো সংস্থাটি। পূর্ব মেদিনীপুরের এগরা এক ও দু নম্বর ব্লকের বিভিন্ন গ্রামে ক্যামেরা, আইবল-ফিঙ্গার প্রিন্ট মেশিন, ল্যাপটপের মাধ্যমে এই কাজ করছিল তারা। বিষয়টি জানাজানি হওয়ায়  ভুয়ো সংস্থার লোকজনকে বেঁধে রাখেন গ্রামবাসীরা। স্থানীয় বিডিও জানান, এই এলাকাগুলিতে সরকারের তরফে আধার কার্ড করানোর কোনও উদ্যোগই নেওয়া হয়নি।