ওয়েব ডেস্ক: ভাঙড়ে পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। যেটুকু অস্বস্তি রয়েছে তাও শিগগিরই কেটে যাবে। তৃণমূল ভবনে মুকুল রায়ের সঙ্গে গ্রামবাসীদের বৈঠকে বরফ গলেছে বলে খবর তৃণমূল সূত্রে। যদিও গ্রামবাসীদের একাংশ এখনও আন্দোলনে অনড়। অন্যদিকে, CPM রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র জানিয়েছেন, ভাঙড়ের আন্দোলন চলবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ক্ষতে মলম দিতে আসরে ফের তৃণমূলের ক্রাইসিস ম্যানেজার। অশান্তির খবর পেয়েই নেত্রীর নির্দেশে ভাঙড়ে যান মুকুল রায়। তারপর থেকে লাগাতার ভাঙড়ের ওপর তীক্ষ্ণ নজর রেখেছেন তিনি। কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর কিছুতেই মিলছিল না?


ভাঙড়বাসীর ক্ষোভের আগাম আঁচ কেন পেল না দল? ভাঙড়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক বা এত সময় লাগল কেন?


আরও পড়ুন- মহিলা কলেজে ঢুকে ছাত্রীদের বেধড়ক পেটানোর অভিযোগ TMCP নেতার বিরুদ্ধে


শনিবার তৃণমূল ভবনে ভাঙড়ের কয়েকজন বাসিন্দার সঙ্গে দেখা করেন দলের সর্বভারতীয় সহ সভাপতি। গ্রামবাসীদের সঙ্গে ছিলেন আরাবুল বিরোধী গোষ্ঠীর নেতা কাইজার আহমেদ। সূত্রের খবর, মুকুল রায়ের কাছে আরাবুল ইসলামের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দেন গ্রামবাসীরা। আরাবুল যে ভাঙড়ে জনপ্রিয়তা হারিয়েছেন তা অস্বীকার করছে না তৃণমূল নেতৃত্বও। আরাবুলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ রয়েছে বুঝেই তৃণমূল নেতৃত্ব তাঁকে প্রার্থী করেনি।


গ্রামবাসীরা না চাইলে ভাঙড়ে যে পাওয়ার গ্রিড হবে না তা ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। গ্রামবাসীরা মুকুল রায়কে জানান, মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাসবার্তা ভাঙড়ে তাঁদের কাছে পৌঁছেছেই অনেক দেরিতে।


ভাঙড়ে পরিস্থিতি এখন সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। যেটুকু অস্বস্তি রয়েছে শিগগিরই তা কেটে যাবে বলে আশাবাদী তৃণমূল নেতৃত্ব। যদিও CPM-এর দাবি, আন্দোলন চলবে। শনিবার ভাঙড়ের গ্রামবাসীদের একাংশও দাবি করেছেন আন্দোলন চলবে।


আরও পড়ুন- ধৃত ১৩৫ জন সিপিএম নেতাকেই নিঃশর্ত মুক্তি দিল আলিপুর আদালত