ওয়েব ডেস্ক: জেলার নার্সিংহোমগুলিতেও নজরদারি শুরু করল প্রশাসন। বর্ধমানের সব নার্সিংহোম ও বেসরকারি হাসপাতালের মালিকদের সঙ্গে নিয়ে আজ বৈঠক করে জেলা প্রশাসন। বীরভূমের রামপুরহাটে মাতৃযান ও নিশ্চয় যান অ্যাম্বুলান্সগুলিতে বসানো হচ্ছে জিপিএস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পর পরই জেলায় জেলায় নার্সিংহোমগুলির বেআইনি ও অমানবিক কারবার রুখতে তত্‍পরতা শুরু করেছে বিভিন্ন জেলা প্রশাসন। কলকাতার পাশাপাশি জেলার নার্সিংহোমগুলি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়


বর্ধমানের পিজি নার্সিংহোম ও রিলিফ নার্সিংহোমের ঘটনায় জেলার  নার্সিংহোমগুলির  অবৈধ ও অমানবিক কারবার প্রকাশ্যে চলে আসে।  পিজি নার্সিংহোমের ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় নার্সিংহোমের তিন কর্তা সহ চার জনকে। জেলার সমস্ত নার্সিংহোম কর্তাকে ডেকে পাঠায় প্রশাসন। বৈঠকে জেলাশাসক স্পষ্ট জানিয়ে দেন কোনও অনিয়ম চলবে না।


জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক নার্সিংহোম মালিকদের জানিয়ে দেন কোনও ভাবেই  মৃতদেহ আটকে রাখা যাবে না।


দিন কয়েক আগেই রামপুরহাটের এক অসুস্থ রোগীকে বর্ধমান মেডিক্যাল হাসপাতালে নিয়ে আসার পরিবর্তে, সরকারি নিশ্চয় যান অ্যাম্বুলান্সের চালক পৌছে দেয় নার্সিংহোমে। সেই ঘটনার জেরে বীরভূমের রামপুরহাটে প্রতিটি  মাতৃযান ও নিশ্চয় যান অ্যাম্বুলান্স গুলিতে জিপিএস বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।


বাঘের সঙ্গে লড়ে সঙ্গীকে ফিরিয়ে আনলেন বাকি দু'জন