ওয়েব ডেস্ক: ধুন্ধুমার কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালেও। রোগীকে মৃত ঘোষণা করে ডেথ সার্টিফিকেট লিখে দিয়েছিল হাসপাতাল। অথচ বাড়ি নিয়ে যেতেই নড়াচড়া দেখা গেল মৃতের দেহে। রোগী হাসপাতালে ফিরিয়ে এনে চলল ভাঙচুর। পরিস্থিতি সামাল দিতে  লাঠিও চালায় পুলিস। তবে শেষ পর্যন্ত দেখা গেল মৃত মৃতই, আদৌ জীবন্ত নন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন কালীপুজো মানেই জুয়ার আসর, তাই জানতে পারলেই খবর দিন পুলিসে


কাটোয়া মণ্ডলপাড়ার বাসিন্দা নাচমুন নাহার। ৫ মাসের অন্ত্বঃসত্ত্বা নাচমুনকে শনিবার ভর্তি করা হয় কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে। কিছুক্ষণ পরেই বাড়ির লোকদের জানানো হয়, মারা গেছেন নাচমুন। দিয়ে দেওয়া হয় ডেথ সার্টিফিকেটও। নাচমুনকে নিয়ে বাড়ি ফিরে যান পরিবারের লোকজন। পরিবারের দাবি, বাড়ি যেতেই নড়েচড়ে ওঠে নাচমুনের দেহ।


তড়িঘড়ি ফের তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করেন পরিবারের লোকজন। এরপরই চিকিত্‍সায় গাফিলতির অভিযোগে তাঁরা চড়াও হন চিকিত্সকদের ওপর, শুরু হয় বেধড়ক মারধর। ঘটনাস্থলে পৌছয় পুলিস। পরিস্থিতি সামাল দিতে লাঠিচার্জ করে তারা।


শেষপর্যন্ত দেখা যায়, মৃত্যুই হয়েছে নাচমুনের। প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি নির্দিষ্ট সময়ের আগেই তড়িঘড়ি নাচমুনের ডেথ সার্টিফিকেট লেখা হয়েছিল? এঘটনায় রোগী কল্যাণ সমিতির পক্ষে থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে।


আরও পড়ুন রঘু ডাকাতের কালীবাড়ি থেকে ঢাকা কালীবাড়ির ইতিহাস জেনে নিন