ওয়েব ডেস্ক: যোগবাণী এক্সপ্রেসে ডাকাতির ঘটনায় অশান্ত হয়ে উঠল মালদা স্টেশন। ডাকাতির অভিযোগ জানানো সত্ত্বেও ব্যবস্থা না নেওয়ায় বিক্ষোভ দেখালেন যাত্রীরা। বিক্ষোভ হঠাতে সাধারণ যাত্রীদেরই বেধড়ক পেটাল আরপিএফ। শুক্রবার রাতে আরপিএফের হাতে ঠিক এভাবেই মার খেতে হল যোগবাণী এক্সপ্রেসের যাত্রীদের। তাঁদের অপরাধ, চলন্ত ট্রেনে ডাকাতির ঘটনার প্রতিবাদ জানান তাঁরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিহারগামী যোগবাণী এক্সপ্রেস রামপুরহাট স্টেশনে ঢোকার পর ট্রেনে ওঠে কয়েকজন দুষ্কৃতী। অভিযোগ, চলন্ত ট্রেনের সংরক্ষিত S2 কামরায় আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে লুঠপাট চালায় দুষ্কৃতীরা। অভিযোগ, টিকিট পরীক্ষক এবং জিআরপির মদতে সংরক্ষিত কামরায় ওঠার ছাড়পত্র পেয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। চুরির কথা স্বীকারও করে নেয় দুষ্কৃতী। অথচ জিআরপিকে অভিযোগ জানানো সত্ত্বেও তাকে গ্রেফতার করা তো দূরে থাক, কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি বলে অভিযোগ। এরই প্রতিবাদে মালদা স্টেশনে বিক্ষোভ দেখান যাত্রীরা।


আরও পড়ুন এক হেলিকপ্টার আর তিন প্রিয় ক্রিকেটার


বিক্ষোভ হঠাতে সাধারণ যাত্রীদের ওপর ব্যাপক লাঠি চালায় আরপিএফ। চারজন যাত্রীকে আটকও করা হয়। এমনকি তাঁদের মোবাইল ফোনও কেড়ে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ। মালদা স্টেশন ছেড়ে যায় যোগবাণী এক্সপ্রেস। ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন পূর্ব রেলের সিপিআরও রবি মহাপাত্র। যোগবাণী এক্সপ্রেসের ঘটনা ফের সামনে নিয়ে এল রেলে নিরাপত্তার বেহাল দশার ছবিটা।