ওয়েব ডেস্ক: পুলিসের হাত থেকে বাঁচতে জলে ঝাঁপ দুষ্কৃতীর। পোলিং এজেন্ট, ইলেকশন এজেন্ট গুলিয়ে ফেললেন প্রিসাইডিং অফিসার। ভোটার কার্ড ছাড়া ভোট দেওয়ার আবদার। পঞ্চম দফার ভোটে আমাদের ক্যামেরায় ধরা পড়ল এমনই কিছু বিছিন্ন ছবি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পরিচয়পত্র ছাড়াই ভোট!
চাঁদিফাটা রোদ। গরমে ওষ্ঠাগত প্রাণ। ভরদুপুরে বোরখায় আপাদমস্তক ঢেকে বুথে ঢুকলেন তিন মহিলা। হাতে ভোটার স্লিপ।সন্দেহ হয়েছিল আমাদের প্রতিনিধির। এগিয়ে গিয়ে জিজ্ঞেস করতেই শুরু তর্ক।  ভোটার কার্ড ছাড়াই ভোট দেবেন তাঁরা। হালে পানি না পেয়ে, শেষ পর্যন্ত পিঠটান দিলেন বোরখায় মুখঢাকা ৩ জন।


'জলে' দুষ্কৃতীর
জলে ঝাঁপ দিয়েও শেষরক্ষা হলনা। কুখ্যাত দুষ্কৃতীকে ধাওয়া করে ধরে ফেলল পুলিস।নিউটাউনের জ্যোতিনগরে বুথের বাইরে ঘোরাফেরা করছিল এলাকার দুষ্কৃতী রমেশ মজুমদার।  পুলিস তাড়া করতেই জলে ঝাঁপ। কিন্তু তাতে কী আর রক্ষা হয়। শেষপর্যন্ত জালবন্দি রমেশ।


এ কেমন ভোটকর্মী?
ইলেকশন এজেন্ট ও পোলিং এজেন্টের তফাত্‍ বোঝেন না প্রিসাইডিং অফিসার। আজব এছবি ধরা পড়ল  মিনাখাঁর বৈধিপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বুথে। বামপ্রার্থী দীনবন্ধু মণ্ডলের ইলেকশন এজেন্ট ফকির আহমেদকে ঢুকতে বাধা দেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান। কারণ প্রিসাইডিং অফিসারের যুক্তি বুথে ইতিমধ্যেই এক এজেন্ট রয়েছেন। দীর্ঘ বচসার পর ঘটনাস্থলে আসেন সেক্টর অফিসার। তাঁর হস্তক্ষেপে সমস্যা মেটে।


ভোট কম!
গরম এড়াতে সবাই যখন সকাল সকাল ভোটের লাইনে, তখন খাঁ খাঁ করছে বনগাঁ উত্তরে ১৪২ নম্বর বুথ। মোট ভোটার ৬২২। অথচ সকাল ৮টা পর্যন্ত ভোট দিলেন মাত্র ২৩ জন। বেলা বাড়তে শুরু হয় দু একজনের আনাগোনা।