ব্যুরো: বাঁদরের দৌরাত্ম্যে ত্রাহি মাং মধুসূদন অবস্থা ধূপগুড়ির চার নম্বর ওয়ার্ডে। বনকর্মীরাও পারেননি বাঁদর ধরতে। অবশেষে বাঁদর ধরলেন স্থানীয় এক মহিলা। ধরলেন বলা ভুল। বাঁদরই ধরা দিল তাঁর কাছে।



পাখীরাও ভয় পেত না। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথের গায়ে পিঠে বসত পাখিরা। তিনি মহর্ষি ছিলেন। কিন্তু ধূপগুড়ির দীপালি দেবী? যার ভয়ে গোটা ধূপগুড়ি জুড়ে ত্রাহি ত্রাহি রব, যাকে ধরতে বন দফতরের কর্মীরা হিমসিম, কিষ্কিন্ধাবাহিনীর সেই সদস্য কী অনয়াস বিশ্বাসে ধরা দিচ্ছে দীপালি দেবনাথের কাছে। আদতে এই বাঁদরটি দৌরাত্ম্যে তটস্থ ধূপগুড়ি। কামড় খেয়েছে প্রায় দশ বারোজন। বনকর্মীরাও ধরতে পারেননি। কিন্তু দীপালি দেবনাথ ডাকলেই চলে আসছে এই বাঁদর। আর এই দীপালি দেবীই বাঁদর ধরে তুলে দেন বন দফতরের গাড়িতে। একটুও বাধা দেয়নি এই প্রাণীটি। শুধু গাড়িতে চড়ে অবাক বিস্ময়ে তাকিয়েছিল দীপালির দিকে।