ওয়েব ডেস্ক: এলাকার কুখ্যাত সমাজবিরোধী। মাস দুয়েক আগেই জেল থেকে ফেরে গোপাল। তারপরও কমেনি কুকীর্তির বহর। আগুনে ঘি ঢালে বৃহস্পতিবার রাতের শ্লীলতাহানির ঘটনা। ক্ষিপ্ত বাসিন্দাদের রোষে গণপিটুনিতে হত গোপাল মজুমদার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন আগামী চব্বিশ ঘণ্টায় রাজ্যে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা


চার-চারটে খুন। গুণ্ডামি, শ্লীলতাহানি। গোপালের অপরাধের বায়োডেটা নেহাত ছোট নয়। জেল খাটলেও, শোধরায়নি এতটুকু। বিন্দুমাত্র কমেনি কুকীর্তির বহর। স্বামীর কুর্কীতিতে অতিষ্ঠ গোপালের স্ত্রীও।


লেলিন নগরের মানুষের মনে ক্ষোভ ছিলই। আগুনে ঘি পড়ে বৃহস্পতিবার রাতে। আকণ্ঠ মদ খেয়ে এলাকারই এক ব্যক্তির ঘরে ঢুকে পড়ে গোপাল। সেই সময় ঘরে ছিলেন ওই ব্যক্তির স্ত্রী ও তাঁর চার মেয়ে। মহিলার ঘুম ভেঙে গেলে, মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে তাকে মুখ বন্ধ করার হুমকি দেয়।


আরও পড়ুন রাজ্যের জেলায় জেলায় বাড়ছে অজানা জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা


এখানেই থামেনি কুকীর্তি। মহিলার মেয়ের মাথায় বন্দুক ধরে রীতিমতো শ্লীলতাহানিও করে। এরপর ক্ষিপ্ত বাসিন্দাদের তাড়নায় চম্পট দেয় গোপাল। রাতেই বাড়ি ফিরতেই তারওপর চড়াও হন এলাকার মানুষ। শুরু হয় গণপিটুনি। অপরাধের রেকর্ড থাকলেও, এঘটনায় আইন হাতে তুলে নেওয়ার কড়া নিন্দা করেছেন এলাকার বিধায়ক অসিত মজুমদার। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।