ওয়েব ডেস্ক: দলে ফিরলেন আরাবুল, কাইজার। বিধানসভা ভোট এগিয়ে আসতেই আরাবুল ইসলামের ওপর থেকে সাসপেনশন তুলে নিল তৃণমূল কংগ্রেস।  আজ ভাঙড়ের এক  কর্মিসভায় ভাষণের সময়েই শোভন চট্টোপাধ্যায় ঘোষণা করেন, আরাবুলের ওপর থেকে সাসপেনশন তুলে নেওয়া হচ্ছে। একইসঙ্গে দলের আরাবুলের বিরোধী কাইজার আহমেদকেও ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে তাঁর দলীয় পদ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ছিল ছয় বছরের সাসপেনশন। হয়ে গেল ১৪ মাস। দলে ফের স্বমহিমায় প্রত্যাবর্তন ভাঙড়ের দাপুটে তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলামের। কান পাতলে শোনা যাচ্ছে, বিধানসভায় ভাঙড়ের প্রার্থীও হচ্ছেন তিনি। বিরোধীদের অভিযোগ, ভাঙড় থেকে ভোটে জিততে হলে আরাবুলই ভরসা। আরাবুলের লেঠেল বাহিনী ছাড়া ভোটের বৈতরনী পার হওয়া অসম্ভব। সে কারণেই দলে ফেরানো হল আরাবুল, কাইজারদের।


দলে যে ফিরতে চলেছেন আরাবুল, তা প্রায় নিশ্চিতই ছিল।  দলকে চিঠিও পাঠিয়ে ছিলেন। ফুরফুরা শরিফে মুখ্যমন্ত্রীর সভায় সারাদিনই আরাবুলকে দেখা গেছে মুখ্যমন্ত্রীর প্রতীক্ষায়। শেষমেষ দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ভাঙড়ে দলের কর্মিসভায় আনুষ্ঠানিক ঘোষণা। তারপর সেকেন্ডের মধ্যে স্টেজে প্রত্যাবর্তন।


গত বছর ভাইফোঁটার দিন ভাঙড়ের ব্যাঁওতায় খুন হন দুজন। ওই ঘটনার জেরেই আরাবুলকে সাসপেন্ড করে দল। তবে ভাঙড় দু নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির পদেই ছিলেন আরাবুল।  আরাবুলের সঙ্গেই  ফেরানো হল আর এক দাপুটে নেতা কাইজারকেও। বিরোধীদের অভিযোগ, ভোটের আগে এই প্রত্যাবর্তনের কারণটাও স্পষ্ট। সেই ভোট সন্ত্রাস।