ওয়েব ডেস্ক: নবান্নের পাশেই টোল প্লাজায় সেনার সমীক্ষা। কিন্তু তার জন্য সেনা কি রাজ্যের কাছে সত্যিই অনুমতি চেয়েছিল? প্রকাশ্যে পুলিসকে দেওয়া সেনার একাধিক চিঠি। নবান্নে সামনে সমীক্ষা করা যাবে না। পাল্টা  চিঠিতে জানায় কলকাতা পুলিসও। এ সব নিয়েই তুঙ্গে তরজা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সেনার দাবি, তারা সবটাই করেছেন রাজ্যকে জানিয়ে। ২৩ নভেম্বর ২০১৬ তারা প্রথম চিঠি দেন হেস্টিংস থানাকে। পরের দিন চিঠি দেওয়া হয় কলকাতা পুলিস, হাওড়ার জেলাশাসক ও হাওড়া পুলিসকে। রাজ্যের পরিবহণ দফতরের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারিকেও চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানায় সেনা।


আরও পড়ুন- সেনা না সরলে এবার আইনি পদক্ষেপ, হুঁশিয়ারি মমতার


বিদ্যাসাগর সেতু টোল প্লাজা। এক কথায় কলকাতার গেটওয়ে। তার উপর পাশেই নবান্ন। হাই সিউকিরিটি জোন। সেখানে এই ধরনের সমীক্ষা করা যাবে না। সেনাকে পাল্টা চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেন জয়েন্ট সিপি হেড কোয়ার্টার সুপ্রতিম সরকার।
 
তবে এখানেই শেষ নয় হাতে এসেছে, ২৬ নভেম্বর কলকাতা পুলিসকে পাঠানো সেনার আরেকটি চিঠি। যেখানে সেনা স্পষ্ট করে বলে দিয়েছে, সেনা সদরের কাছাকাছি এলাকাতেই এই সমীক্ষা চালাতে হবে। এই স্থান বদল করা সম্ভব নয়।


আরও পড়ুন-  #NoCash! বাইকে কয়েনের বিশাল প্যাকেট চাপিয়ে বাড়ি ফিরলেন ব্যবসায়ী


তবে অবস্থানে অনড় রাজ্যও সাফ জানিয়ে দিয়েছে কোনও অনুমতি নেয়নি সেনা। চিঠি-চাপাটি হয়েছে ঠিকই। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো মেনে রাজ্যের অনুমতি নেওয়ার সামন্য সৌজন্যটুকুও দেখায়নি মোদী সরকার। এই ইস্যুতেই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সুর চড়াচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।