ওয়েব ডেস্ক: কলকাতার কিসসা তো দেখলাম। একবার দেখে নিই জেলার কী অবস্থা। সেখানে কি নমুনা সংগ্রহের নিয়মগুলি মানা হয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গরম পড়তে শুরু করেছে। চোখ রাঙাচ্ছেন সূর্যদেব। পারদ চড়ছে। এই গরমে এইভাবে রক্ত নেওয়া হচ্ছে আসানসোলে। ধরে নেওয়া যাক, কালেক্টর প্রশিক্ষিত। ধরে নেওয়া যাক, রক্ত নেওয়ার সব শর্ত মানা হয়েছে। কিন্তু, স্যাম্পেলের ভায়েল কি এভাবেই যাবে ল্যাবে? শুধু ল্যাব নয়। কয়েকজন রোগীর সচেতনতাও প্রশংসা করার মতো। অনেকে তো জানেনই না কোথায় তাঁদের রক্ত পরীক্ষা হয়।


অনেকসময় তো স্থানীয় ওষুধ দোকানেই অনেকে রক্তদেন। তারা রক্ত পাঠিয়ে দেন নিজেদের পছন্দের ল্যাবে। রক্তের নমুনা নিয়ে এমন ছেলেখেলায় হতাশ চিকিত্‍সকরাও। কিন্তু শুনছে কে?


সব মিলিয়ে আসালসোনে রক্তপরীক্ষার পরিকাঠামোটাই গোলমেলে, বিভ্রান্তিকর। বরং পঁয়তাল্লিশ কিলোমিটার দূরে দুর্গাপুরে ছবিটা অনেক ভাল।


সিটি সেন্টারের নামী প্যাথলজিক্যাল ল্যাব বাড়ি থেকে রক্ত সংগ্রহ করে সব নিয়ম মেনেই। যদিও ডাক্তারবাবুরা বলছেন, রক্ত ল্যাবে এসে দেওয়াই সবচেয়ে ভাল। দুর্গাপুর ব্যতিক্রম। আসলে রক্ত নিয়ে জুয়াখেলা চলছে গোটা রাজ্যজুড়েই।


কদর হারিয়েছে বাঁকুড়ার পট শিল্প, পট চিত্র আর বিকোয় না