ওয়েব ডেস্ক: নোটের কাছে হার মানল ভোট। EVM নয়, ATM-এর টানেই লাইন দিল জনতা। নির্বাচনী বিধি বাম। তাই কোচবিহার, তমলুক, মন্তেশ্বরে ব্যাঙ্ক রইল বন্ধ। ATM গুলোয় লম্বা লাইন। ভোটের বুথ রইল প্রায় ফাঁকা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নোটের সঙ্গে ভোটের চিরকালই বেশ মাখোমাখো সম্পর্ক। নিন্দুকেরা বলেন, যেমন কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলে না...তেমনই নোট না খসালে ভোট মেলে না। তবে এবার কিন্তু চেনা অঙ্কে আতঙ্ক। কে খসাবে নোট? নোট তো নিজেই খসে বসে আছে। নোটের সঙ্গে ভোটের এবার তাই আড়ি। প্রায় মুখ দেখাদেখি বন্ধ।


আরও পড়ুন- বিধানসভা উপনির্বাচনকে ঘিরে সরগরম মন্তেশ্বর


কোচবিহারে লোকসভা উপনির্বাচন। সাত সকালে বুথ ফাঁকা। লাইন কোথায়? কেন ATM-এর সামনে। তবে ভোট বয়কট নয়। পকেটে ভোটার কার্ড নিয়েই ATM-এ এসেছেন অনেকেই। নোট নিয়ে নাজেহাল সকলেই। এঁদের যন্ত্রনা আরও বাড়িয়েছে কমিশনের নির্দেশ। ভোট থাকায় এলাকার সব ব্যাঙ্কই বন্ধ।


বর্ধমানের মন্তেশ্বরেও ফোকাসে নোট। মাথায় উঠেছে ভোট। এবং সাধারণ মানুষের অভিজ্ঞতা বেশ যন্ত্রনার। নির্বাচনী বিধিতে ব্যাঙ্কে তালা। ATM-ও খালি। ভোটের লাইনে ভিড় টানতে সফল পূর্ব মেদিনীপুরের তৃণমূল নেতৃত্ব। কিন্তু, নোটের অভাব তাঁদের ভোট মেশিনারিতেও সার্জিকাল স্ট্রাইক চালিয়েছে।


আরও পড়ুন- আজ মর্জাদার লড়াই শুভেন্দু অধিকারীর


নোটের আকুতিতে ফিকে হয়ে গেল ভোটদেওয়ার উত্সাহ। একে উপনির্বাচন, তার পর নোটের আকাল। অত্যাবশ্যকীয় কাগজের টুকরোগুলির সন্ধানেই চরকিপাক হলেন কোচবিহার, তমলুক ও মন্তেশ্বরের মানুষ। তারপর যাঁরা পারলেন ভোট দিতে গেলেন। অনেকেই পারলেন না।