ওয়েব ডেস্ক: ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান। মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প। গত মাসের ষোলো তারিখ চিত্তরঞ্জন সেবা সদনে সারপ্রাইজ ভিজিটে গিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে মুখ্যমন্ত্রী বুঝতে পারেন, ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকানে সব ওষুধ মিলছে না। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতাল কর্তাদের বিষয়টি দেখার নির্দেশ দেন তিনি। তারপর কেটে গেছে এক মাস। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পর ফেয়ার প্রাইস মেডিসিন শপের পরিস্থিতি বদলাল কি? শহরের নানা হাসপাতাল ঘুরে দেখল ২৪ ঘণ্টা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন যে তিন নেতাদের কারণে সবথেকে বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে রোজ


খোলা বাজারের চেয়ে অনেক কম দামে ওষুধ। দিনভর কাউন্টারে লম্বা লাইন। দূর-দূরান্ত থেকে সস্তায় ওষুধ কিনতে আসছেন সাধারণ মানুষ। সরকারি নির্দেশ বলছে, ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকানে জেনেরিক নামে ১৪২টি ওষুধ রাখতেই হবে। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়ানোর পর কাউন্টারে পৌছে তালিকাভুক্ত সব ওষুধ কি পাচ্ছেন ক্রেতারা?


সমস্যার জন্য ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকানের কর্মীরা ডাক্তারদের দিকে আঙুল তুলছেন। এখানে ওষুধ না মেলার জন্য দোকানদাররা আবার জোগানের সমস্যাকে দায়ী করছেন।


আরও পড়ুন আজ পাহাড় সফরে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী