ওয়েব ডেস্ক : উপনির্বাচনের দু দিন আগে কোচবিহার তোলপাড়, নোট কালোবাজারির অভিযোগে। জেলার একাধিক থানা থেকেই চলছে এই কালোবাজারি-চক্র। বিস্ফোরক অভিযোগ বিজেপির। লিখিত অভিযোগ জমা পড়েছে নির্বাচন কমিশনে। ব্যাঙ্ক লাইনে ভিড় সিভিক ভলান্টিয়ারদের। বিষয়টি হতেই পারত স্বাভাবিক। নোট-বাতিলের ধাক্কায়, তাঁদেরও দরকার নতুন টাকা। কিন্তু কোচবিহারে এই ছবিই ছড়াচ্ছে চাঞ্চল্য।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শনিবার কোচবিহারে উপনির্বাচন। অভিযোগ, তার আগে ছড়াচ্ছে নোটের জাল। পুরনো নোট বাতিল হওয়ায়, এবার নতুন নোট নিয়েই শুরু হয়েছে কালোবাজারি। এবং সবটাই থানার তত্ত্বাবধানে। এক নয়, একাধিক থানার দিকে উঠেছে আঙুল। সরব বিজেপি। অভিযোগ সিভিক ভলান্টিয়ারদের দিয়ে এই নোট কালোবাজারির কাজ হাসিল করছে থানাগুলি। কোচবিহারের বক্সিরহাট, দিনহাটা, তুফানগঞ্জ, কোতোয়ালি ও মাথাভাঙা থানা জড়িত এই চক্রে। অভিযোগ, প্রত্যেক  সিভিক ভলান্টিয়ারকে থানা থেকেই ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে পুরনো নোটে আড়াই হাজার টাকা। সেগুলি ব্যাঙ্কে নিয়ে গিয়ে, নতুন নোট আনার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে তাঁদের।


বিজেপির জেলা নেতৃত্বের প্রশ্ন, কেন একাজ করা হচ্ছে? উপনির্বাচনের আগে এভাবে নোট ভাঙানোর পিছনে কোন উদ্দেশ্য কাজ করছে পুলিস-প্রশাসনের?নির্বাচন কমিশনে লিখিত অভিযোগ জানানো হয়েছে দলের জেলা নেতৃত্বের তরফে। সব দেখেশুনে মুখে কুলুপ পুলিস, সিভিক ভলান্টিয়ার দু'পক্ষেরই। আসন্ন উপনির্বাচনে রিটার্নিং অফিসার তথা জেলাশাসকের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে যোগাযোগ করা হলে ফোনে তাঁর আশ্বাস, বিষয়টি নিয়ে খোঁজখবর করে দেখবেন তিনি। আরও পড়ুন, নোট বাতিলের আঁচে এবার বাড়তে পারে জিনিসের দাম