ওয়েব ডেস্ক: সম্পর্কের টানাপোড়েনেই আত্মঘাতী দুর্গাপুরে কল সেন্টারের কর্মী? নাকি এর পিছনে অন্য কোনও কারণ? পুলিসের হাতে এসেছে বেশ কিছু সূত্র। সেই সূত্রকে সামনে রেখেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আকাঙ্খা রাউথ। ওড়িশায় বাড়ি। বছর চারেক আগে দুর্গাপুরে একটি সংস্থায় কাজ শুরু করেন। বিদ্যাসাগর পল্লিতে একাই ভাড়া থাকতেন। মাঝে মধ্যেই আসতেন বান্ধবীরা। পার্টি হতো। তবে কোনও দিন কোনও বন্ধু আসেননি। রবিবার সন্ধ্যায় ঝুলন্ত অবস্থায় মেলে তরুণীর দেহ।


কী কারণে মৃত্যু হল তরুণীর? খুন নাকি আত্মহত্যা? একগুচ্ছ প্রশ্ন। পরিবারের দাবি, আত্মঘাতী হয়েছে তরুণী। পুলিসকে জানিয়েছেন, তাঁদের কারও বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগই নেই। তবে বিষয়টি মোটেই হালকা ভাবে নিচ্ছে না আসানসোল দুর্গাপুর কমিশনারেটের অফিসারেরা। তদন্ত শুরু করে একগুচ্ছ সূত্র পেয়েছে পুলিস। 


সহকর্মীর সঙ্গে সম্পর্ক হয় আকাঙ্খার। কিছুদিন আগে সেই যুবক চাকরি পেয়ে যান অন্য একটি সংস্থায়। তখন থেকেই সম্পর্কে চিড় ধরে। সম্প্রতি দুজনের মধ্যে নেটে  চ্যাট হয়। পুলিসের ধারণা, সম্ভবত তরুণীর আত্মীয়রাও এই সম্পর্কের কথা জানতেন। আকাঙ্খা রাউথের মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ পরীক্ষা করে দেখছে পুলিস। দুর্গাপুর থানাকে তদন্তে সাহায্য করছে আসানসোল কমিশনারেটের সাইবার ক্রাইম থানা।