স্বাধীনতার প্রায় সাত দশক পর আলো পেল আলিপুরদুয়ারের ড্রুকপা উপজাতিদের গ্রামগুলো
আলিপুরদুয়ারে বক্সা পাহাড়ের গায়ে ড্রুকপা উপজাতিদের গ্রামগুলিতে বিদ্যুত্ সংযোগ করা হল। পাহাড়ি বস্তি গুলিতে কয়েক হাজার মানুষ বসবাস করলেও এতদিন বিদ্যুত্ ছিল না। স্বাধীনতার প্রায় সাত দশক কাটার পর বিদ্যুত্ পেল গ্রামগুলি।
ব্যুরো: আলিপুরদুয়ারে বক্সা পাহাড়ের গায়ে ড্রুকপা উপজাতিদের গ্রামগুলিতে বিদ্যুত্ সংযোগ করা হল। পাহাড়ি বস্তি গুলিতে কয়েক হাজার মানুষ বসবাস করলেও এতদিন বিদ্যুত্ ছিল না। স্বাধীনতার প্রায় সাত দশক কাটার পর বিদ্যুত্ পেল গ্রামগুলি।
সন্ধ্যা নয় বিকেল সামান্য গড়ালেই চারিদিক অন্ধকার। টিমটিমে কেরোসিনের আলোয় সন্ধ্যা হয় বক্সা পাহাড়ে। কালচিনি ব্লকের বক্সা পাহাড় লাগোয়া গ্রামগুলিতে স্বাধীনতার এতদিন পরেও বিদ্যুৎ ছিল না। এল এতদিনে। ইলেকট্রিকের আলোয় স্বাধীনতার স্বাদ পাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বলছেন এবার উন্নয়ন হবে।
ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপ এসব দূরের কথা। টিভি, কম্পিউটার, মোবাইল ড্রুকপা উপজাতিদের গ্রামে অনেকেরই অচেনা। কালচিনির এই ড্রুকপা গ্রামগুলিতে বিদ্যুত্ই নেই তো চলবে কী করে বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম। ইলেক্টিক আসার পর কম্পিউটার শেখার কথা ভাবছেন কেউ কেউ। আলিপুরদুয়ারের জেলাশাসক দেবাশিস করণ বলছেন গোটা এলাকার প্রতিটি গ্রামে খুব জলদি পৌছানো হবে বিদ্যুত্। আলো এল। এবার এই প্রত্যন্ত গ্রাম থেকেও বিদায় নিতে হবে লণ্ঠনকে।