ওয়েব ডেস্ক: ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ভস্মীভূত মধ্যমগ্রামের গঙ্গানগর কেমিক্যাল ফ্যাক্টরির গোডাউন। কারখনার ঝাউতলা সেক্টর গোডাউনে আগুন লাগে। প্রথমে ঘটনাস্থলে যায় দমকলের ছটি ইঞ্জিন। কিন্তু প্রচুর পরিমাণ রাসায়নিক মজুত থাকায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে আগুন। গ্রাউন্ড ফ্লোরে আগুন লাগার পর তা দ্রুত ওপরের দুটি তলাতেও ছড়িয়ে পড়ে। দোতলা এবং তিনতলায় গেঞ্জি তৈরির কারখানা। প্রচুর দাহ্য পদার্থ মজুত থাকায় আগুন ছড়াতে বেশি সময় লাগেনি। কারখানার অন্য একটি অংশের ছাদও ভেঙে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পাঠানো হয় আরও ৩২টি ইঞ্জিন। আশপাশের এলাকা খালি করে দেওয়া হয়। আগুন নেভাতে কাজে লাগানো হয় ফোমও। জখম হন দমকলের ৪ কর্মী। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান দমকলের ডিজি। ছিলেন পুলিসের উচ্চ পদস্থ কর্তারাও। দীর্ঘক্ষণ অন্ধকারের মধ্যেই আগুন নেভানোর কাজ করেন দমকলকর্মীরা। পরে রাত একটা নাগাদ আলোর ব্যবস্থা করা হয়। আগুন এখনও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


রাসায়নিকের গুদামে আগুন। গতকাল সন্ধে সাড়ে ছটার সময় আগুন লাগে গঙ্গানগরের এই গুদামে। তারপর দাউ দাউ করে জ্বলেছে আগুন। একের পর এক বিস্ফোরণের শব্দ। আতঙ্কে ঘর ছেড়ে বাইরেই রাত কাটিয়েছেন বাসিন্দারা। পোড়া রাসায়নিকের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে গোটা এলাকায়। নাকে চাপা দিয়ে আগুনের দর্শক এখন এলাকাবাসী। 


 


গুদামে দাহ্য পদার্থ রাখা থাকলেও আগুন নেভানোর যথাযথ ব্যবস্থা ছিল না। জানিয়েছেন মধ্যমগ্রাম পুরসভার চেয়ারম্যান রথীন ঘোষ। বেআইনিভাবে গুদাম তৈরি হয়ে থাকলে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। কী কারণে আগুন লাগল, বা আগুন নেভানোর ব্যবস্থা কী রাখা হয়েছিল, সবটাই খতিয়ে দেখা হবে। জানিয়েছেন দমকলের ডিজি।