ওয়েব ডেস্ক: শ্যামনগরে রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাঙ্কের বহু অ্যাকাউন্টে ভুতুড়ে লেনদেন। পাসবই আপডেট করতে গিয়ে চোখ কপালে উঠল প্রায় পঞ্চাশ জন গ্রাহকের। তাঁদের অজান্তেই  ইচ্ছে মত লেনদেন হয়েছে জনধন অ্যাকাউন্ট থেকে। তাহলে কী  কালো টাকা সাদা করার খেলা? এজেন্টের উপর দোষ চাপিয়েছে ব্যাঙ্ক। এমনটা যে হতে পারে জন্মেও ভাবেননি শ্যামনগরের দর্জিপাড়ার এই দিন আনি দিন খাই মানুষগুলি। সরকারি প্রকল্পে সাড়া দিয়ে এজেন্টের সাহায্যে জনধন অ্যাকাউন্ট খুলে ছিলেন ফিডার রোডের পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের শাখায়। সেই অ্যাকাউন্টের পাশবই আপ ডেট করতে গিয়ে চোখ কপালে ওঠার জোগাড়।ভুরিভুরি লেনদেন হয়েছে অ্যাকাউন্ট থেকে। গ্রাহককে পুরোপুরি অন্ধকারে রেখে হয়েছে মোটা টাকার লেনদেন। দু একটা নয়...প্রায় পঞ্চাশটা একাউন্টে এ কাণ্ড হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন ১৮ তারিখ ১ লক্ষ কর্মী নিয়ে সিবিআই দফতর ঘেরাও করবে সিপিএম


দেখা যাচ্ছে ATM কার্ড ব্যবহার করে টাকা তোলা হয়েছে। এদিকে তাঁদের যে ATM কার্ড আছে সেটাই জানা নেই অনেক গ্রাহকের। দায় কার? হঠাত্ করে অ্যাকাউন্টে এমন লেনদেন সামনে আসায় আতঙ্কে গ্রাহকরা। পুলিসে অভিযোগ জানিয়েছেন তাঁরা।ব্যাঙ্ক অবশ্য সব দায়ই এজেন্ট সমীর সিনহা রায়ের উপর চাপিয়েছে। তাঁকে বরখাস্তও করা হয়ছে। কিন্তু এত টাকা এল -গেল কার ঘর থেকে? পুরোটাই কী কালো টাকার কারবারীদের খেলা? এভাবে যে কালো কারবারের শিকার হতে হবে কখনও ভাবেননি দরজি পাড়ার বিপিএল তালিকার মানুষগুলি।


আরও পড়ুন  শিক্ষক সম্মেলনে কল্পতরু মুখ্যমন্ত্রী, দিলেন একাধিক সুযোগ-সুবিধা