আটসাঁট নিরাপত্তার মধ্যেই প্রস্তুতি তুঙ্গে গঙ্গাসাগরে
শেষবেলায় পৌষ। আগামিকাল সংক্রান্তি। গঙ্গাসাগরের সঙ্গমে উঠে এসেছে মিনি ভারত। সাধু-সন্তদের ভিড়। পুণ্যের তাগিদে কাল ভোর রাত থেকেই সাগরে স্নানে নামবেন অসংখ্য মানুষ। কপিল মুনির আশ্রমের সামনে পড়বে দীর্ঘ লাইন। পুজো আর দর্শন। নাগরদোলা, পাঁপড়, জিলিপি, খেলনার দোকানের সঙ্গে মিলে মিশে একাকার হয়ে যাবে তীর্থের মেলা। ইতিমধ্যেই লাখো মানুষের ঢল নেমেছে গঙ্গাসাগরে।
ওয়েব ডেস্ক : শেষবেলায় পৌষ। আগামিকাল সংক্রান্তি। গঙ্গাসাগরের সঙ্গমে উঠে এসেছে মিনি ভারত। সাধু-সন্তদের ভিড়। পুণ্যের তাগিদে কাল ভোর রাত থেকেই সাগরে স্নানে নামবেন অসংখ্য মানুষ। কপিল মুনির আশ্রমের সামনে পড়বে দীর্ঘ লাইন। পুজো আর দর্শন। নাগরদোলা, পাঁপড়, জিলিপি, খেলনার দোকানের সঙ্গে মিলে মিশে একাকার হয়ে যাবে তীর্থের মেলা। ইতিমধ্যেই লাখো মানুষের ঢল নেমেছে গঙ্গাসাগরে।
গঙ্গাসাগর মেলায় নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে তত্পর প্রশাসন। মেলার নিরাপত্তা দেখতে হাজির পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। মেলা প্রাঙ্গনে রয়েছেন ৫০০০ পুলিস অফিসার। ৮০০০ কনস্টেবল। বিভিন্ন জায়গায় তৈরি করা হয়েছে ওয়াচ টাওয়ার। সেখান থেকে নজরদারি রাখা হচ্ছে। চলছে আকাশপথেও নজরদারি। প্রশাসন সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই মেলায় এসে গিয়েছেন ৬ থেকে ৭ লক্ষ পুণ্যার্থীরা। পুণ্যার্থীদের থাকার ব্যবস্থা যেমন রয়েছে, তেমনই মেলা প্রাঙ্গনকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে তৈরি করা হয়েছে অসংখ্য শৌচাগার।
আরও পড়ুন, বাপুজিকে সরিয়ে মোদীজি, আরও এক বিতর্কের ইন্ধন জোগালেন প্রধানমন্ত্রী!