ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্টই নেই, অথচ অ্যাকাউন্টেই মজুত প্রায় দু`কোটি টাকা
বাঁকুড়ার কুচকুচিয়ার কৈলাস পতি আচমকা কোটি পতি হয়ে গেছেন। অন্তত ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট খুলতে গিয়ে তিনি এমনটাই জেনেছেন। ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট-ই ছিল না বাঁকুড়ার কৈলাসপতির। নতুন অ্যাকাউন্ট খুলতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ। দেখা গেল, অ্যাকাউন্ট শুধু আছে তাই নয়, সেই অ্যাকাউন্টে রয়েছে প্রায় দু কোটি টাকা। ফলে ভিরমি খাওয়ার জোগাড় পাঁচ হাজারি চাকুরে কৈলাস পতির। নোট বাতিলের জামানায় কী ভাবে অ্যাকাউন্ট হল আর কী ভাবেই এত টাকা ঢুকল, তদন্ত চাইছে কৈলাস পতির পরিবার।
ওয়েব ডেস্ক: বাঁকুড়ার কুচকুচিয়ার কৈলাস পতি আচমকা কোটি পতি হয়ে গেছেন। অন্তত ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট খুলতে গিয়ে তিনি এমনটাই জেনেছেন। ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট-ই ছিল না বাঁকুড়ার কৈলাসপতির। নতুন অ্যাকাউন্ট খুলতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ। দেখা গেল, অ্যাকাউন্ট শুধু আছে তাই নয়, সেই অ্যাকাউন্টে রয়েছে প্রায় দু কোটি টাকা। ফলে ভিরমি খাওয়ার জোগাড় পাঁচ হাজারি চাকুরে কৈলাস পতির। নোট বাতিলের জামানায় কী ভাবে অ্যাকাউন্ট হল আর কী ভাবেই এত টাকা ঢুকল, তদন্ত চাইছে কৈলাস পতির পরিবার।
আরও পড়ুন- সিবিআই প্রধান হিসাবে আপাতত আস্থানায় আস্থা কেন্দ্রের
কোনও ক্রমে সংসার চলে। মাসে হাজার পাঁচেক টাকা আয়। ভাঙাচোরা একটা বাড়ি আছে, তাই বাড়ি ভাড়া গুনতে হয় না। হাজার পাঁচেক টাকায় খাওয়া দাওয়া, চিকিত্সা, দুই সন্তানের লেখাপড়া সব। টাকা পয়সা জমানো সে সব তো স্বপ্নের কথা। এসবের মাঝেই পড়া পড়শির কথা শুনে প্রধানমন্ত্রী জনধন প্রকল্পে বাঁকুড়া স্টেট ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলতে যান কৈলাসপতি আচার্য। কিন্তু ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ জানায় ওই নামে আগে থেকে অ্যাকাউন্ট রয়েছে আর তাতে রয়েছে এক কোটি আশি লক্ষ টাকা।
আরও পড়ুন- এরপর থেকে কি হবে টোল প্লাজায়?
তবে কোটিপতি হয়ে মোটেই সুখে নেই কৈলাসপতি। বলছেন তাঁদের মতন হারাধনদের জনধনে কালাধন কী করে এল, তদন্ত হওয়া দরকার।