ওয়েব ডেস্ক: জলপাইগুড়ি শিশুপাচার কাণ্ডে এবার পুলিসের জালে শীর্ষ সরকারি অফিসাররাই। টানা চার ঘণ্টা জেরার পর গ্রেফতার দার্জিলিংয়ের জেলা শিশু সুরক্ষা আধিকারিক মৃণাল ঘোষ ও শিশু কল্যাণ কমিটির সদস্য, চিকিত্‍সক দেবাশিস চন্দ্র। জলপাইগুড়ি জেলা শিশু সুরক্ষা আধিকারিক সাস্মিতা ঘোষকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আপাতত রেহাই দিয়েছে CID। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মিলেছে বহু তথ্যপ্রমাণ, খবর সিআইডি সূত্রে। বিষয়টি স্বীকারও করে নিয়েছেন ধৃত দার্জিলিংয়ের চাইল্ড প্রোটেকশন অফিসার মৃণাল ঘোষ, দাবি তদন্তকারীদের। এরা সরাসরি শিশুপাচারে যুক্ত বলে অভিযোগ। শিশুপাচারের এপিসেন্টার বিমলা শিশুগৃহে ভিজিটিং ডক্টর ছিলেন ধৃত দেবাশিস চন্দ। CID সূত্রে খবর, প্রতিটি শিশুপাচারে চন্দনার থেকে টাকা নিতেন তিনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন গাফিলতিতে রোগীমৃত্যুর অভিযোগ, ডানকুনিরই এক নার্সিংহোমের বিরুদ্ধে


অন্যদিকে, জুহি শুধু তাঁকে সাহায্য করতে গিয়েছিল। এজন্যই দিল্লিতে রূপা গাঙ্গুলি, কৈলাস বিজয়বর্গীয় সহ আরও প্রভাবশালীদের সঙ্গে তাঁর দেখা করিয়ে দেন জুহি। এমনটাই দাবি করলেন জলপাইগুড়ির শিশু পাচার চক্রের মূল পাণ্ডা চন্দনা চক্রবর্তী। তবে গতরাতেই ধৃত দার্জিলিংয়ের জেলা শিশু সুরক্ষা আধিকারিক মৃণাল ঘোষ সম্পর্কে কিছু বলতে নারাজ তিনি। 


আরও পড়ুন  ৩ নার্সিংহোমকে শোকজ কাটোয়ার মহকুমাশাসকের